সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে ২৬১ রান তুলেও জিততে পারেনি নাইটরা। ইডেনের বাইশ গজ যেন ব্যাটসম্যানদের মঞ্চ। নারিন ছাড়া বাকি স্পিনাররা তাই সুবিধা করতে পারছেন না। ভরসা সেই মিচেল স্টার্ক। গত ম্যাচে তিনি খেলেননি। রবিবার সন্ধ্যা অজি তারকা যেভাবে বল করছিলেন নেটে, তাতে শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদল না হলে তিনি দিল্লি ম্যাচে মাঠে নামবেন। সেক্ষেত্রে নতুন বলে ফ্রেজারকে দ্রুত ডাগ-আউটে ফেরানোর দায়িত্ব থাকবে তাঁর কাঁধেই। দুই দলের মূল শক্তি যদি হয় ব্যাটিং, তাহলে চিন্তা বোলিং নিয়ে। কেকেআরের সুনীল নারিন, ফিল সল্ট দুরন্ত ছন্দে। তবে মিডল অর্ডারে শ্রেয়স আয়ার, বেঙ্কটেশ আয়ার কিছুটা ঝোলাচ্ছেন। ফর্মে ঘাটতি রিঙ্কু সিং, রাসেলের ব্যাটেও। ফলে দিল্লির বোলারদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হলে নারিন-সল্ট নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। তাই প্র্যাকটিসে ফর্মে ফেরার তাগিদ দেখা গেল রিঙ্কুদের মধ্যে। একেবারে শেষে বলও করলেন ব্যাটসম্যান শাহরুখকেও। পয়েন্ট তালিকায় যা অবস্থান, তাতে কেকেআর শিবিরে চিন্তার মেঘ উঁকি মারার সাহস পাচ্ছে আপাতত। তবে এরপর মুম্বইয়ের সঙ্গে খেলতে হবে দু’বার। সামনে রয়েছে রাজস্থান রয়্যালসও। তাই দিল্লিকে হারাতে না পারলে নাইটদের প্লে-অফের দৌড় কঠিন হবে বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। তবে ইডেনের পিচ নিয়ে অসন্তোষ চাপা থাকেনি কেকেআর কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের কথায়।
দিল্লির ব্যাটিংয়ের আর এক স্তম্ভ ক্যাপ্টেন ঋষভ পন্থ। সঙ্গে ট্রিস্টান স্টাবস। নজর থাকবে বাংলার মুকেশ ও অভিষেক পোড়েলের উপরও। পেসার নর্তজে খেলতে পারেন। তবে কুলদীপ ও অক্ষরের স্পিনও নাইটদের বিপাকে ফেলতে পারে।