সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
আন্তোনিও লোপেজ বনাম সের্গিও লোবেরা। যুযুধান দুই কোচ তাল ঠুকছেন। সতর্ক হাবাস শুক্রবার ক্লোজড ডোর অনুশীলনে নিজেকে ব্যস্ত রাখলেন। লক্ষ্য একটাই। কোনওমতে যেন স্ট্র্যাটেজির আঁচ না পায় প্রতিপক্ষ। হাবাস বুনো ওল হলে লোবেরাও বাঘা তেঁতুল। শুক্রবার চূড়ান্ত প্রস্তুতি সেরেই কলকাতায় এলেন তাঁরা। নিজেদের লুকিয়ে রাখাই আসল উদ্দেশ্য। হাতের তাস দেখাতে নারাজ তিনি। আগের ম্যাচে লাল কার্ড দেখেছেন ডেলগাডো। স্প্যানিশ স্টপারকে ছাড়া দল সাজাতে হবে। ফলে বেশ চিন্তায় লোবেরা।
ওড়িশার ইঞ্জিন আহমেদ জাহু। ডেড বল মুভমেন্টে খুবই ভয়ঙ্কর এই মরক্কান। তাঁর কর্নার থেকেই প্রথম লেগে গোল করেন ডেলগাডো। সূত্রের খবর, জাহুর কথা ভেবেই আলাদা অনুশীলন করানো হয়েছে বিশাল কাইথকে। গোলরক্ষকের সামনে ম্যানিকুইন খাড়া করে দু’প্রান্ত থেকে সোয়ার্ভিং সেন্টার করেছেন ফুটবলাররা। স্ট্রাইকার রয় কৃষ্ণাকে বল জোগানোর কারিগর জাহু। সেই সাপ্লাই লাইন যে করেই হোক কেটে দিতে চান সবুজ-মেরুন সারথি। মরক্কান মাঝমাঠে খেললে তাঁর জন্য বরাদ্দ জোনাল মার্কিং। মোদ্দা কথা, জাহুকে রুখে ফাইনালে পৌঁছতে মরিয়া মোহন বাগান। একইসঙ্গে তৈরি রাখা হচ্ছে সাহাল আব্দুল সামাদকে। তাঁর আচমকা থ্রু পাস দিয়ে ম্যাচের রং বদলে দিতে পারে। এই মিডিওকে দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবহারের প্রবল সম্ভাবনা। আগের ম্যাচে সাদিকুকে মার্চিং অর্ডার দেন রেফারি তেজস নাগভেঙ্কর। বিশেষজ্ঞ মত, ওই জায়গায় ছটফটে কিয়ানকে খেলালে লাভবান হবে মোহন বাগান। অভিজ্ঞতার জন্য অবশ্য এগিয়ে জেসন কামিংসই।