কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গত সোমবার মুম্বইকে হারিয়ে শিল্ডের শিরোপা জেতে হাবাস ব্রিগেড। ক্লান্ত ফুটবলারদের তরতাজা রাখতে বিশ্রাম দেয় টিম ম্যানেজমেন্ট। তিনদিন ছুটি কাটিয়ে মাঠে ফিরলেন কামিংস, সাদিকুরা। তবে আসেননি আন্তোনিও লোপেজ হাবাস। সূত্রের খবর, হোটেলেই বিশ্রাম নিয়েছেন তিনি। প্রবল গরম, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আর্দ্রতা। তার উপর অসুস্থ হাবাস বেশ কাহিল। তাঁকে নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে নারাজ থিঙ্কট্যাঙ্ক। পুরো সুস্থ হাবাসকে ডাগ-আউটে বসাতে মরিয়া গোটা শিবির। অনুশীলনে অনুপস্থিত থাকলেও অভিজ্ঞ কোচই এই দলের ব্যান্ডমাস্টার। তাঁর নির্দেশ মেনেই অনুশীলন করালেন সহকারী ম্যানুয়েল। উল্লেখ্য, চেন্নাইয়ান ও পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে তিনিই দায়িত্ব সামলান।
ক্লোজড ডোর নীতি হাবাসের পছন্দ। ম্যানুয়েলও ব্যতিক্রম নন। কালো কাপড়ে ঘেরা মাঠেই প্রায় দেড় ঘণ্টা অনুশীলন সারলেন সাদিকুরা। কেরালাইট ফুটবলার সাহাল আব্দুল সামাদকে ফিট করতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন ফিজিও। শুক্রবার আলাদাভাবে রিহ্যাব করলেন তিনি। সূত্রের খবর, সাহাল আগের চেয়ে ফিট। শনিবার বল পায়ে অনুশীলনে নামতে পারেন। নক-আউট ম্যাচে তাঁকে প্রয়োজন। মরশুমে শেষদিকে ছন্দে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ থাপা। আক্রমণাত্মক মিডিও সাহাল স্কোয়াডে ফিরলে লাভবান হবে সবুজ-মেরুন ব্রিগেড।
একই মরশুমে শিল্ড ও আইএসএল ট্রফি জয়ের নজির রয়েছে মুম্বইয়ের। এবার সেখানেও ভাগ বসাতে তৈরি পালতোলা নৌকো। আগামী ২৩ এপ্রিল অ্যাওয়ে সেমি-ফাইনাল খেলবেম বিশাল, কামিংসরা। যুবভারতীতে দ্বিতীয় লেগ ২৮ মার্চ। অনলাইনে টিকিট বিক্রি জোরকদমে চলেছে। কর্তারা আশাবাদী এবারও হাউসফুল হবে যুবভারতী।