কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
শেষ পাঁচ ম্যাচের তিনটিতেই হেরেছ কেরল। অনেকেই ভেবেছিলেন, রয় কৃষ্ণারা স্রেফ উড়িয়ে দেবেন দক্ষিণের ফ্র্যাঞ্চাইজি দলকে। অথচ সবাইকে চমকে দিয়ে দুরন্ত লড়াই উপহার দিল কেরল ব্লাস্টার্স। প্রথমার্ধে ওড়িশার হয়ে মোর্তাদা ফল গোল করলেও তা অফসাইডের জন্য বাতিল হয়। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে লিড নেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করে ভুকোমানোভিচের দল। আইম্যানের শট পোস্টে প্রতিহত হয়। ম্যাচের ৬৭ মিনিটে দুরন্ত শটে কেরলকে এগিয়ে দেন কারনিচ (১-০)। এই পর্বে প্রবল চাপে পড়ে লোবেরা ব্রিগেড। মরিয়া হয়ে ডিয়েগো মরিসিওকে নামিয়ে শেষ চাল দেন লোবেরা। ব্রাজিলিয়ান স্ট্রাইকারের অন্তর্ভুক্তিতে ঝাঁঝ বাড়ায় মহানদীর পারের ফ্র্যাঞ্চাইজি। রয় কৃষ্ণার শট গোললাইন থেকে ফেরান কেরল ডিফেন্ডার। তবে শেষরক্ষা হয়নি। ৮৭ মিনিটে সেই রয়ের মাইনাস থেকেই দলকে সমতায় ফেরান মরিসিও (১-১)। এই গোলই টনিকের কাজ করে। অতিরিক্ত সময়ে ওড়িশার জয় নিশ্চিত করেন ভানলালরুয়াফেলা। এক্ষেত্রেও অ্যাসিস্ট সেই রয় কৃষ্ণার। মোহন বাগানের প্রাক্তনী বুঝিয়ে দিলেন শেষ চারের আগে তৈরি তিনি।