সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে দিশেহারা হয়ে পড়ে গুজরাত। আসলে দলটির ব্যাটিংয়ের একমাত্র ভরসা ক্যাপ্টেন শুভমান গিল। শুরুতে তিনি ৮ রানে ইশান্তের বলে আউট হতেই চাপে পড়ে যায় দল। ক্রমাগত উইকেট হারানোয় বড় পার্টনারশিপ গড়ে ওঠেনি। সাই সুদর্শন (১২) কিছুটা লড়ছিলেন। কিন্তু তাঁর রান আউট হওয়া গুজরাতকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। এরপর অনবদ্য প্রয়াসে ডেভিড মিলারকে (২) স্টাম্পড করেন ঋষভ। ধরেন একটি চমৎকার ক্যাচও। রশিদ খান ৩১ রান না করলে লজ্জা আরও বাড়ত গুজরাতের। দিল্লির বোলারদের মধ্যে মুকেশ কুমার সর্বাধিক তিনটি উইকেট পেয়েছেন।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চালাতে গিয়ে ফ্রেজার (২০) ও পৃথ্বী সাউয়ের (৭) উইকেট হারায় দিল্লি ক্যাপিটালস। অভিষেক পোড়েল (১৫), শাই হোপ (১৯) সেট হয়েও উইকেট ছুড়ে ফেরেন। ৬৭ রানে ৪ উইকেট পড়ে গেলেও টার্গেট বড় না হওয়ায় জিততে অসুবিধা হয়নি দিল্লির। ভাঙন আটকে দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন অধিনায়ক পন্থ। ১১ বলে ১৬ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।