উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এই ম্যাচে নজর থাকবে শ্রেয়াস আয়ার ও ঋষভ পন্থের দিকেও। দুই ব্যাটসম্যানই অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিবান। কিন্তু এই মরশুমে প্রতিভার সুবিচার করতে পারছেন না তারা। দিল্লি ক্যাপিটালসে দুই সিনিয়র ক্রিকেটার হলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও অজিঙ্কা রাহানে। প্রথমজন টুর্নামেন্টে স্পিনের ভেল্কি দেখাচ্ছেন। বিপরীত চিত্র রাহানের ক্ষেত্রে। একমাত্র বেঙ্গালুরু ম্যাচ বাদে ব্যাটে রান নেই তাঁর। হায়দরাবাদের পাশাপাশি দিল্লির পেস আক্রমনও টুর্নামেন্টে নজর কেড়েছে। কাগিসো রাবাডা (২৫ উইকেট) ও অ্যানরিখ নর্টজের (২০ উইকেট) পেস জুটির উপর অবশ্য ভরসা রাখছেন শ্রেয়াস। গোটা মরশুমেই দুরন্ত পারফর্ম করেছেন দুই পেস বোলার।
ডেভিড ওয়ার্নাররা অবশ্য টুর্নামেন্টে দুরন্ত কামব্যাক করেছেন। অধিনায়ক নিজে রান পাচ্ছেন। ঋদ্ধিমান সাহা চোটের জন্য বেঙ্গালুরু ম্যাচে খেলতে না পারলেও তিনি দিল্লির বিরুদ্ধে মাঠে নামার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। কিউয়ি ক্রিকেটার কেন উইলিয়ামসন ক্রিজে থিতু হয়ে গেলে বড় রান করতে সক্ষম। একই কথা প্রযোজ্য মণীশ পাণ্ডের ক্ষেত্রে। তাই রাবাডা ও নর্টজেদের লক্ষ্য থাকবে দ্রুত উইকেট তুলে নেওয়া। যাতে প্রথম থেকেই চাপ বজায় থাকে হায়দরাবাদের উপর। তাহলেই প্রথমবার ফাইনাল খেলার আশা করতে পারে দিল্লি।