বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
বিএনএ, চুঁচুড়া: খো খো প্রতিযোগিতায় দেশকে জিতিয়ে ঘরে ফিরলেন চুঁচুড়ার সোনার মেয়ে ঈশিতা। ঈশিতা বিশ্বাস সাউথ এশিয়ান গেমসের সোনাজয়ী ভারতীয় খো খো দলের সদস্য ছিলেন। শুধু তাই নয়, সর্বকনিষ্ঠ এই খেলোয়াড় ভারতীয় দলে বাংলার একমাত্র প্রতিনিধি ছিলেন। দলের সর্বোচ্চ স্কোরও তাঁরই। এদিন ব্যান্ডেল স্টেশনে পৌঁছতেই সোনার মেয়েকে সংবর্ধনা জানানোর ঢল নামে। ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাঠমাণ্ডুতে সাউথ এশিয়ান গেমস চলে। তারপরে এদিনই ঘরে ফিরলেন চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগরের মেয়ে।
ছোটবেলায় দিদিকে দেখে খেলায় আগ্রহ তৈরি হয়েছিল ঈশিতার। বাবা কলমিস্ত্রি গোকুল বিশ্বাস ও মা মীরা বিশ্বাস একটি শপিং মলের কর্মী। দম্পতির তিন মেয়ের মধ্যে ছোট ঈশিতা। দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময় তাঁর প্রতিভা চোখে পড়ে কোচ মিঠুন সরকারের। তারপরেই সোনার মেয়ের গড়ে ওঠার শুরু। বিরাট সাফল্যের পর কোচ বলছেন, ওর প্রতিভা ছিল। সঙ্গে ছিল পরিশ্রম করার ক্ষমতা আর নিষ্ঠা। তাতেই ওর উন্নতির পথ তৈরি হয়েছে। মেয়ের সাফল্যে চোখে জল এনে দিয়েছে বিশ্বাস দম্পতির। তাঁরা চাইছেন ওলিম্পিক্স পদক। আর ঈশিতা বলছেন, আমার কাজ নিজেকে তৈরি করা। বাকিটা নিয়ে ভাবি না।
ছোটবেলায় দিদিকে দেখে খেলায় আগ্রহ তৈরি হয়েছিল ঈশিতার। বাবা কলমিস্ত্রি গোকুল বিশ্বাস ও মা মীরা বিশ্বাস একটি শপিং মলের কর্মী। দম্পতির তিন মেয়ের মধ্যে ছোট ঈশিতা। দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ার সময় তাঁর প্রতিভা চোখে পড়ে কোচ মিঠুন সরকারের। তারপরেই সোনার মেয়ের গড়ে ওঠার শুরু। বিরাট সাফল্যের পর কোচ বলছেন, ওর প্রতিভা ছিল। সঙ্গে ছিল পরিশ্রম করার ক্ষমতা আর নিষ্ঠা। তাতেই ওর উন্নতির পথ তৈরি হয়েছে। মেয়ের সাফল্যে চোখে জল এনে দিয়েছে বিশ্বাস দম্পতির। তাঁরা চাইছেন ওলিম্পিক্স পদক। আর ঈশিতা বলছেন, আমার কাজ নিজেকে তৈরি করা। বাকিটা নিয়ে ভাবি না।
