কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেন বাংলা। তবে সার্ভিসেসের নকুল হরপাল ভার্মা (৫২) ও রবি চৌহান (৪৯) ওপেনিং জুটিতে ৮৯ রান তোলেন। দুই ব্যাটসম্যানকে আউট করেন অর্ণব নন্দী। প্রাথমিক ব্যর্থতা কাটিয়ে বাংলার বোলাররা ম্যাচে ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পার্টটাইম স্পিনার হিসাবে মনোজ তিওয়ারি নেন দু’টি উইকেট। পেসার সায়ন ঘোষ সার্ভিসেসের আরও দুই ব্যাটসম্যানকে আউট করেন। ৭ উইকেটে ২৭৬ রান তোলে সার্ভিসেস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে বাংলার দুই ওপেনার শ্রীবৎস গোস্বামী ও অভিষেক রামন শুরুটা বেশ ভালোই করেছিলেন। তাঁরা যোগ করেন ৮৩ রান। শ্রীবৎস ৩৬ রানে আউট হওয়ার পর বাংলার ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যান রামন। তবে সুদীপ চ্যাটার্জি (২৫), মনোজ তিওয়ারির (২৪) মতো সিনিয়র ব্যাটসম্যানদের থেকে তিনি সেভাবে সাহায্য পাননি। ১১৭ বলে ১০টি বাউন্ডারি ও ২টি ওভার বাউন্ডারির সাহায্যে রামন ১০৬ রানে আউট হওয়ার পর বাংলাকে ভরসা জোগান অভিজ্ঞ ঋদ্ধিমান। ৩৫ বলে ঝোড়ো ৪৩ রানের ইনিংস খেলে তিনি জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলেন। ৩২ বলে ২৮ রানে অপরাজিত থেকে সার্ভিসেসের কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন শাহবাজ আহমেদ। দু’বল বাকি থাকতেই মাত্র ৬ জয়ের কড়ি জোগাড় করে নেয় বাংলা (২৭৭/৭)।
এদিকে, কেরলের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি হাঁকালেন কর্ণাটকের তারকা ওপেনার লোকেশ রাহুল। ১২২ বলে তিনি ১৩১ রান করেন। তাঁর ব্যাটে ভর করে কর্ণাটক ৬০ রানে জয়ী হয়। বোর্ড সভাপতি একাদশের হয়ে রহিত শর্মা যেদিন শূন্য হাতে মাঠ ছাড়লেন, সেদিন লোকেশ রাহুল সেঞ্চুরি করে বাদ পড়ার যোগ্য জবাব দিলেন বলেই মনে করা হচ্ছে।