পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে আইনি চাপ বাড়তে পারে। কাজকর্মে যোগাযোগের অভাবে বিঘ্ন। ... বিশদ
সংবাদদাতা, বহরমপুর: নির্বাচন বিধি আরোপের পর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বহরমপুরের আবগারি দপ্তর প্রায় ১ কোটি ২১ লক্ষ টাকার মদ ও মদ তৈরির উপকরণ বাজেয়াপ্ত করল। ঘটনায় ৫ মে পর্যন্ত ৫৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অবৈধ মদ পরিবহনের অভিযোগে ১০টি টোটো ও ১০টি মোটরবাইক আটক করা হয়েছে। আবগারি দপ্তর সূত্রে খবর, জেলার অভ্যন্তরের পাশাপাশি সীমান্ত এলাকাগুলিতেও বিশেষ নজরদারি চালানো হচ্ছে। আবগারি দপ্তরের আধিকারিক সূত্রে খবর, জেলায় অবাধ, শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে জেলা নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে অভিযান চালানো হচ্ছে। নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নিয়মিত অভিযান চলবে। নির্বাচনের দিন ও গণনার দিন নজরদারি বাড়ানো হবে।
বহরমপুর আবগারি জেলায় মোট ১৩২টি অনুমোদিত মদের দোকান রয়েছে। এরমধ্যে বহরমপুর সদর সার্কেলে রয়েছে ৪২টি দোকান। এলাকায় অশান্তি ছড়ানোয় রেজিনগর ও শক্তিপুর থানা এলাকার সাতটি মদের দোকান অনির্দিষ্টকালের জন্য গত ২০ এপ্রিল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত হলেই ফের মদের দোকানিগুলি খোলার নির্দেশ দেওয়া হবে। আবগারি দপ্তর সূত্রে খবর ১৬ মার্চ নির্বাচন বিধি আরোপ হওয়ার পর থেকে জেলায় আবগারি দপ্তরের বিশেষ টিম অভিযান শুরু করে। ৫ মে পর্যন্ত অভিযানে ৪ হাজার ৮৭১ লিটার চোলাই মদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ৪৫ হাজার ৮০০ লিটার মদ তৈরির উপকরণ, ২৬৫ লিটার দেশি মদ, ২১৫ লিটার বিয়ার, ৩২ লিটার বিদেশি মদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত মদ ও উপকরণের মূল্য ১ কোটি ২০ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা। এরমধ্যে শুধু এপ্রিল মাসে ৮০ লক্ষ ২১ হাজার ৮০০ টাকার মদ ও মদ তৈরির উপকরণ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এপ্রিল মাসে গ্রেপ্তারের সংখ্যা ছিল ৩৬ জন। টোটো ও মোটরবাইকে অবৈধ মদ পরিবহন করার অপরাধে দশ জন টোটো চালক ও দশজন মোটরবাইক চালক সহ গাড়িগুলিও আটক করা হয়েছে। গ্রামে গ্রামে অভিযান চালানোর পাশাপাশি জেলা পুলিসের সঙ্গে একাধিক নাকা চেকিং পয়েন্টে যৌথ অভিযান শুরু করেছে আবগারি দপ্তর। ভারত বাংলাদেশ আর্ন্তজাতিক সীমান্ত সহ, বীরভূম, নদীয়া, বর্ধমাল জেলা সীমান্ত এলাকাগুলি থেকেও নজরদারি চালিয়ে মদ সহ অসাধু কারবারীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বহরমপুর আবগারি জেলায় মোট ১৩২টি অনুমোদিত মদের দোকান রয়েছে। এরমধ্যে বহরমপুর সদর সার্কেলে রয়েছে ৪২টি দোকান। এলাকায় অশান্তি ছড়ানোয় রেজিনগর ও শক্তিপুর থানা এলাকার সাতটি মদের দোকান অনির্দিষ্টকালের জন্য গত ২০ এপ্রিল থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত হলেই ফের মদের দোকানিগুলি খোলার নির্দেশ দেওয়া হবে। আবগারি দপ্তর সূত্রে খবর ১৬ মার্চ নির্বাচন বিধি আরোপ হওয়ার পর থেকে জেলায় আবগারি দপ্তরের বিশেষ টিম অভিযান শুরু করে। ৫ মে পর্যন্ত অভিযানে ৪ হাজার ৮৭১ লিটার চোলাই মদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ৪৫ হাজার ৮০০ লিটার মদ তৈরির উপকরণ, ২৬৫ লিটার দেশি মদ, ২১৫ লিটার বিয়ার, ৩২ লিটার বিদেশি মদ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বাজেয়াপ্ত মদ ও উপকরণের মূল্য ১ কোটি ২০ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা। এরমধ্যে শুধু এপ্রিল মাসে ৮০ লক্ষ ২১ হাজার ৮০০ টাকার মদ ও মদ তৈরির উপকরণ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এপ্রিল মাসে গ্রেপ্তারের সংখ্যা ছিল ৩৬ জন। টোটো ও মোটরবাইকে অবৈধ মদ পরিবহন করার অপরাধে দশ জন টোটো চালক ও দশজন মোটরবাইক চালক সহ গাড়িগুলিও আটক করা হয়েছে। গ্রামে গ্রামে অভিযান চালানোর পাশাপাশি জেলা পুলিসের সঙ্গে একাধিক নাকা চেকিং পয়েন্টে যৌথ অভিযান শুরু করেছে আবগারি দপ্তর। ভারত বাংলাদেশ আর্ন্তজাতিক সীমান্ত সহ, বীরভূম, নদীয়া, বর্ধমাল জেলা সীমান্ত এলাকাগুলি থেকেও নজরদারি চালিয়ে মদ সহ অসাধু কারবারীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
