ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, আগামী ৩ মে নানুরের পাপুড়ি গ্রামে সভা করবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাৎপর্যপূর্ণভাবে ওই দিনই লাভপুর বিধানসভার আহমদপুরে রাজনৈতিক সভা রয়েছে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। তাই একই দিনে দুই হেভিওয়েট প্রচারে কোথায় বেশি ভিড় হবে সেদিকেও তাকিয়ে থাকবে রাজনৈতিক মহল। এছাড়া, তার দু’দিন পরেই বোলপুর কেন্দ্রের লাভপুরে ও বীরভূম কেন্দ্রের সাঁইথিয়ায় রাজনৈতিক প্রচারের কথা রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর। এরপর আগামী ৬ ও ৯ মে যথাক্রমে বোলপুর, মঙ্গলকোট ও রামপুরহাটে নির্বাচনী সভা করতে চলেছেন অভিষেক। লাগাতার হেভিওয়েট প্রচার নিয়েই এদিন গুরুত্বপূর্ণ মুখ উপস্থিত থাকবেন, তারই প্রস্তুতিতে এদিনের বৈঠক হয়। আশিসবাবু ছাড়াও এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ, লাভপুরের বিধায়ক অভিজিৎ সিংহ, সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী ও জেলা সম্পাদক সুদীপ্ত ঘোষ।
বৈঠকে পর আশিসবাবু ও বিকাশবাবু বলেন, যেহেতু নিরাপত্তার বিষয় রয়েছে, তাই মঞ্চে কে বা কারা থাকবেন তা এদিন নির্ধারণ করার পর তালিকা তৈরি করা হয়েছে। গরমের মধ্যে কর্মী-সমর্থকদের জন্য পর্যাপ্ত পানীয় জলের পাউচের ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে। আমাদের দুই কেন্দ্রেই জয় নিশ্চিত। তবুও মুখ্যমন্ত্রী ও অভিষেকের সভা কর্মী-সমর্থকদের মনোবল আরও বাড়াবে। কাজল শেখের নিজের গ্রামে প্রচার করতে আসছেন অভিষেক। এনিয়ে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত জেলা পরিষদের সভাপতি। তিনি বলেন, গোটা নানুর বিধানসভা ওইদিনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। শুধু নানুর থেকেই ওই দিনের সভায় মানুষের ভিড় ৫০ হাজার ছাপিয়ে যাবে। বিশেষত লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা পাওয়ার জন্য পুরুষদের থেকেও মহিলাদের ভিড় বেশি হবে বলে আমি আশাবাদী।