ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ১৮ বাংলাদেশি এ রাজ্যের বিভিন্ন হোমে ছিলেন। দেশে ফেরানোর জন্য উদ্যোগী হয়েছিল রাজ্যের নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজকল্যাণ দপ্তর। তারা স্বরাষ্ট্রদপ্তরে বিষয়টি জানায়। তারপর খবর যায় বিদেশ মন্ত্রকে। সেখান থেকে বিষয়টি যায় বাংলাদেশ হাই কমিশনে। তারপর সবার মিলিত উদ্যোগে ১৮ জনকে পেট্রাপোল দিয়ে বাংলাদেশে ফেরানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেই মতো তাঁদের সীমান্তে নিয়ে গিয়ে বাংলাদেশ প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেখান থেকেই তাঁরা নিজের নিজের বাড়িতে ফিরে যান।
দেশে ফেরানোর আগে বাড়ির ঠিকানা জোগাড়, তাঁদের কাউন্সেলিং, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলা ইত্যাদি কাজগুলিও রুটিনমাফিক করতে হয় নারী ও শিশু বিকাশ এবং সমাজকল্যাণ দপ্তরকে। অনেক সময় বাড়ির ঠিকানা পেলেও পরিবারের সদস্যদের খোঁজ পাওয়া যায় না। আবার অনেক সময় ভুল ঠিকানাও মেলে। তাতে কিছুটা বিলম্ব হয়। এদিন দেশে ফেরা বাংলাদেশিদের মধ্যে বছর তিরিশের এক তরুণীও ছিলেন। তিনি ভারতে এসে দিল্লির নিষিদ্ধপল্লিতে পাচার হয়ে গিয়েছিলেন। কোনওরকমে পালিয়ে এসেছিলেন পশ্চিমবঙ্গে। তারপর হোমে ছিলেন। অ্যামেচার রেডিও সোসাইটি বাংলাদেশের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল হুদা এবং ওয়েস্টবেঙ্গল রেডিও ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক অম্বরীশ নাগ বিশ্বাস মিলে তাঁর বাড়ির ঠিকানা খুঁজে বের করেন। ওই তরুণী প্রায় পাঁচ বছর পর দেশে ফিরলেন।