ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
উল্লেখ্য, নিউ দীঘার ক্ষণিকা ঘাট এবং হলিডে হোম ঘাটে তিন-চারটি সংস্থা ওয়াটার অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস চালায়। স্পিডবোট ছাড়াও জেটস্কি, ব্যানানা রাইড প্রভৃতি রয়েছে। মাথাপিছু ২০০টাকা করে নেওয়া হয়। একসঙ্গে চারজন পর্যটক তাতে চাপতে পারেন। সৈকত থেকে এক কিলোমিটার পর্যন্ত সমুদ্রে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া হয়। এসব জলযান চালাতে প্রথমে পর্যটন দপ্তরের ছাড়পত্র নিতে হয়। পাশাপাশি প্রশাসনের কাছ থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে হয়। সর্বাধিক কত ওজন বয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে, পর্যটকদের জন্য দুর্ঘটনা বিমার ব্যবস্থা রয়েছে কি না, তা জলযানের গায়ে লিখতে হবে। সংস্থাগুলিতে পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, উদ্ধারকারী বোটও থাকার কথা। কিন্তু সেসবের কোনও বালাই নেই বলে অভিযোগ। মাসদুয়েক আগে উন্নয়ন সংস্থা ও পর্যটন দপ্তর ওয়াটার অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টস সংস্থাগুলিকে নিয়ে আলোচনায় বসেছিল। বলা হয়েছিল, নিয়ম মেনে ওয়াটার স্পোর্টস চালাতে হবে। পর্যটকদের সুরক্ষার দিকটাও মাথায় রাখতে হবে। সমুদ্রের কোন অংশ ধরে স্পিডবোট যাতায়াত করবে তা চিহ্নিত করা হবে। পর্যটন দপ্তরের পক্ষ থেকে নিয়মিত সেফটি অডিট করা হবে। জেলাশাসকের নেতৃত্বাধীন ট্যুরিস্ট সেফটি এনফোর্সমেন্ট দল নজরদারি চালাবে। কিন্তু এসবের মাঝেই ঘটে গেল দুর্ঘটনা। উন্নয়ন সংস্থার মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক তথা কাঁথির মহকুমা শাসক সৌভিক ভট্টাচার্য বলেন, আমরা ওয়াটার স্পোর্টস নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ করছি। যে সংস্থাগুলি ওয়াটার স্পোর্টস চালায় তাদের কাছ থেকে নথিপত্র চাওয়া হয়েছে। তা খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে। পর্যটকদের সুরক্ষায় বিশেষভাবে নজর দিচ্ছি আমরা। • ফাইল চিত্র