ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
এদিন শহরের মাচানতলায় শোভাযাত্রার শেষে সুভাষবাবু বলেন, বিজেপি দ্বিতীয় বারের জন্য লোকসভা নির্বাচনে মনোনয়নপত্র পেশ করার সুযোগ দিয়েছে। এদিনের শোভাযাত্রা কর্মীদের ভালোবাসায় ব্যাপকভাবে সফল হয়েছে। এই র্যালিতে সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণও ছিল চোখে পড়ার মতো। সুশৃঙ্খলভাবে শোভাযাত্রা শেষ হয়েছে। আগামী ২৫ দিন নিজেদের বুথ রক্ষা করুন।
পরে তিনি সংবাদ মাধ্যমে বলেন, এদিনের শোভাযাত্রা ঐতিহাসিক। মানুষ যেভাবে সাড়া দিয়েছেন, তাতে এদিনই জয় পরাজয়ের বিধান দেখিয়ে দিয়েছেন। প্রার্থীর পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মনোনয়ন পর্বের জন্য সোমবার রাত কার্যত বিনিদ্র কেটেছে। ভোরে সামান্য সময় ঘুমিয়েই মনোনয়নের প্রস্তুতি শুরু করেন সুভাষবাবু। বাড়িতে প্রয়াত বাবা-মায়ের ছবিতে প্রণাম করেই এদিন বের হন। বাড়িতেই পুজো সেরে লাল চন্দনের টিকা নেন। এছাড়া পরিচিত কয়েকজনের সঙ্গে ফোন করে আশীর্বাদ নেন। তারসঙ্গে পরে ভৈরবস্থান মন্দিরে পুজো দেন। দলের এক কার্যকর্তা সুভাষবাবুর মাথায় বেঁধে দেন বৈষ্ণোদেবীর মন্দির থেকে আনা ফেট্টি। ভি শেপড ওয়েস্টকোট পরে দুপুর ১টা নাগাদ সুভাষবাবু বাঁকুড়ার রিটার্নিং অফিসার সিয়াদ এনের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
তবে এব্যাপারে বাঁকুড়ার তৃণমূল প্রার্থী অরূপ চক্রবর্তী বলেন, ৩ তারিখ তৃণমূলের মনোনয়নের দিনই উনি সব বুঝে যাবেন জনতার রায় কোনদিকে রয়েছে।