সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
পুজো কমিটির সদস্য স্বপন সাউ ও তরুণ কুমার জানা বলেন, পুজো হওয়ায় এলাকার মানুষ খুব খুশি। তাঁদের সহযোগিতা ছাড়া এত বড় মাপের পুজো করা সম্ভব হতো না।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েকমাস আগে গোপীবল্লভপুরের বেশকিছু যুবক বাসন্তী পুজোর আয়োজন করার পরিকল্পনা করে। এরপর প্রায় ৩০জনের পুজো কমিটি গঠন হয়। স্থানীয় বাসিন্দারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। এরপর শুরু হয় পুজোর প্রস্তুতি। প্রথম বছর পুজো করে সকলকে তাক লাগিয়ে দিতে চেয়েছিল পুজো কমিটি। সেই মতো শুরু হয় পুজোর আয়োজন।
তবে শুধু পুজো নয়, বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজেও ক্লাবের সদস্যরা যুক্ত রয়েছেন। করোনা পরিস্থিতির সময় এই কমিটির সদস্যরা সাধারণ মানুষকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করেছেন। যা আজও এলাকার মানুষ মনে রেখেছেন। এছাড়া কমিটির সদস্যরা বিভিন্ন সময়ে মানুষের স্বার্থে রক্তদান শিবিরের আয়োজন করে থাকেন। ক্লাবের সম্পাদক হারাধন কুণ্ডু ও কোষাধ্যক্ষ চিন্ময় পাতি বলেন, একতা আমাদের মূল সম্পদ। এই কমিটির সকল সদস্য প্রচুর পরিশ্রম করে পুজোর আয়োজন করেছেন। একইসঙ্গে কারও বিপদে পুজো কমিটির সদস্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েন। আগামী দিনে বড় আকারে পুজো হবে।-নিজস্ব চিত্র