সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের মহিলা শাখার তরফ থেকে এই জনসভা ডাকা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের সভাধিপতি তারান্নুম সুলতানা মীর, নাকাশিপাড়ার বিধায়ক কল্লোল খাঁ সহ জেলা ও ব্লকের বিভিন্ন নেতৃত্ব। জনসভায় মহিলাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, আমি জানি না কে রাজমাতা। যে কেউ প্রার্থী হতেই পারেন। কিন্তু প্রজাতান্ত্রিক দেশের কথা বললে, রবি ঠাকুরের সেই লাইনটা মনে পড়ে, আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে। তাই আলাদা করে কোনও রাজমাতা থাকতে পারেন না।
তিনি আরও বলেন, সাধারণ মানুষের হয়ে কাজ করতে হবে। এ কথাই তৃণমূল কংগ্রেস বলে। আর এটাই কৃষ্ণনগর লোকসভা তথা গোটা দেশের মানুষ বলছেন। এই জেলার মানুষ ইতিহাস তৈরি করবে। তিনি আরও বলেন, মহুয়া মৈত্র অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছেন। মহুয়ার প্রতিবাদের কণ্ঠ রোধ করবে, সেই ক্ষমতা কারও নেই। বিজেপি মহুয়াকে বহিষ্কার করেছে। কিন্তু ভারতবর্ষের জনগণ মহুয়া মৈত্রর সঙ্গে রয়েছেন। এই লোকসভার মানুষ মহুয়াকে পার্লামেন্টে পাঠিয়ে প্রমাণ করে দেবে, এথিক্স কমিটি কিছু না, মানুষের ভোট শেষ কথা বলে।