কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
এবিষয়ে বিডিও মৃন্ময় মণ্ডল বলেন, আপাতত দু’টি কাজের তদন্ত সম্পূর্ণ হয়েছে। বাকি কাজগুলিরও তদন্ত চলছে। তদন্তের পর জেলাকে যাবতীয় রিপোর্ট দেওয়া হবে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ২০১৯-’২০ অর্থবর্ষে পঞ্চায়েতের তরফে নড়িয়ায় দু’টি, তোলডিতে একটি এবং কাশীবেড়া গ্রামে সাতটি হাপা খননের কাজের টাকা তোলা হয়। অভিযোগকারী নিমাই চন্দ্র দাস, পবন বাউরি বলেন, হাপা খননের কাজ কোনওটি অর্ধেক, আবার কোনওটির কাজ না করেই পঞ্চায়েত থেকে টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। তাই বিষয়টি নিয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছি।
কাশীবেড়ার বাসিন্দা নারায়ণ চন্দ্র দাস বলেন, আমার বাবা ভূষণ দাসের নামে একটি হাপা খননের কাজ করা হয়েছে বলে জানতে পারি। সেই কাজের সম্পূর্ণ টাকাও উঠে গিয়েছে। অথচ আমাদের জমিতে কোনও কাজ হয়নি। এবিষয়ে তদন্তের দাবি জানিয়েছি।
ব্লক তৃণমূল যুব সভাপতি স্বপন মাহাথা বলেন, নতুনডি পঞ্চায়েত ১০০ দিনের কাজ না করেও টাকা তুলেছে। বিজেপি মানুষের বিকাশের জন্য কাজ করে না, নিজেদের বিকাশই ওদের লক্ষ্য।
বিজেপির মণ্ডল সভাপতি অসীম চট্টোপাধ্যায় বলেন, পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, তা ভিত্তিহীন। আমাদের দলের বদনাম করার জন্য তৃণমূলের একটা চক্রান্ত। আমরাও প্রশাসনের কাছে অভিযোগের সম্পূর্ণ তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। তাতে যদি আমাদের দলের কোনও সদস্য জড়িত থাকে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। বিজেপি কখনও কোনও অন্যায় করেনি, আর অন্যায়কে প্রশ্রয়ও দেয় না।