কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদন্নোতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, লকডাউন ঘোষণা হওয়ার পরই এই মন্দিরে ঢোকার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল। মূল গেট এতদিন বন্ধ ছিল। রবিবার সকাল থেকেই এলাকা পরিষ্কার করে মন্দির খোলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মন্দির বন্ধ থাকায় ওই এলাকার বেশ কিছু ব্যবসায়ী বিপাকে পড়েছিলেন। তাঁরাও ব্যবসা শুরু করবেন। বহরমপুরের বাসিন্দা অরুণ মণ্ডল বলেন, বিষ্ণপুর মন্দিরে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে পুজো দেন। এতদিন মন্দির বন্ধ ছিল। খারাপ সময় যাতে দ্রুত কেটে যায় সেজন্য আমরা মায়ের কাছে প্রার্থনা করব। মন্দির কমিটির দাবি, শনি এবং মঙ্গলবার বরাবরই বেশি ভিড় হয়। সেকারণে বেশিক্ষণ মন্দির খুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভিড় হলে দূরত্ব মেনে লাইন করা হবে। অন্যদিকে জেলার আরেক ঐতিহ্যবাহী কিরেটেশ্বরী মন্দির সকালে ও সন্ধ্যায় কিছুক্ষণের জন্য খোলা হবে। আপাতত এই মন্দির পূর্ণ সময় খুলে রাখা হচ্ছে না। বিষ্ণুপুর মন্দির খুলে যাওয়ায় অনেক পুর্ণ্যাথী খুশি হয়েছেন। মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে এক মহিলা বলেন, অনেক দিন মায়ের দর্শন পাইনি। মা নিশ্চয়ই অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটাবেন। মন্দিরের সেবাইত আরও বলেন, ভক্তরা আমাদের সহযোগিতা করবেন। তাঁরা সকলেই মাস্ক পরে আসবেন বলে আশা করা যায়। মন্দিরের বাইরে একজন দাঁড়িয়ে নজরদারি চালাবেন।