বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কেশবডিহির বাসিন্দা অমিত রায় পেশায় গাড়িচালক। পিয়াসার বাড়ি ঝাড়গ্রাম থানার বাঁধগোড়া এলাকায়। মাস সাতেক আগে তাঁদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই সংসারে অশান্তি শুরু হয়। বুধবার সন্ধ্যায় শ্বশুরবাড়ির লোকেরা পিয়াসাকে ঝাড়গ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর জানাজানি হতে রাতে কেশবডিহি এলাকায় আসে মৃতার বাড়ির লোকজন। অমিত জানান, পিয়াসা গলায় দড়ি দিয়েছিল। দড়ি খুলে তারা পিয়াসাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন। তারপরই উত্তেজিত জনতা অমিতের বাড়ি ভাঙচুর করে। পিয়াসার বাবা রঘুনাথ মাইতি শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে ঝাড়গ্রাম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস মৃতার স্বামী ও শাশুড়িকে গ্রেপ্তার করেছে। বৃহস্পতিবার ধৃতদের ঝাড়গ্রাম এসিজেএম আদালতে তোলা হলে বিচারক অমিতকে চারদিন পুলিস হেফাজতে ও শাশুড়িকে ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন।