পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
স্থানীয়দের দাবি, এদিন সাত সকালেই বাঁকুড়ার সোনামুখির জঙ্গল থেকে ওই দু’টি হাতি খণ্ডঘোষের কেরেটি হয়ে খেজুরহাটি গ্রামে ঢুকে পড়ে। গ্রামের লোকজন তাড়া করায় বসতি এলাকায় ঢুকেই বেরিয়ে যায়। তারপর ধানের জমির উপরে গিয়ে হাতিগুলি দাঁড়ায়। জমির উপরেই দাপাদাপি করে। তার জেরে বহু এলাকার বোরো ধান নষ্ট হয়। খেজুরহাটি গ্রাম থেকে আলিপুর, কৈশর প্রভৃতি গ্রামের মাঠেও দাপাদাপি করে ওই দু’টি হাতি। এলাকার লোকজনদের দাবি, করোনা নিয়ে সকলেই আতঙ্কে রয়েছেন। তার উপর গ্রামে হাতি ঢুকে পড়ায় সকলে আরও আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। সবাই জানে এখন লকডাউন চলছে। কিন্তু, কী করব? প্রাণে বাঁচতেই তো সকলে মিলে হাতি তাড়াতে বের হয়েছিলাম। তাতে একটু ভিড় তো হবেই।