পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
এদিকে নদীয়ার তেহট্টর বাসিন্দারা লালগোলা প্যাসেঞ্জারে চড়ে বাড়ি আসায় জেলার বাসিন্দারা আরও বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। কারণ ওই ট্রেনে প্রতিদিনই জেলার বহু বাসিন্দা কলকাতা থেকে ফেরেন। ওইদিন ট্রেনে কারা ফিরেছিলেন তাঁদেরও খোঁজখবর নিতে শুরু করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। তবে ওই দিন নির্দিষ্ট কামরায় কতজন ছিলেন তা খুঁজে বের করা অত্যন্ত কঠিন বলে আধিকারিকরা মনে করছেন। তাঁদের দাবি, ওই ট্রেনের সেই কামরার যাত্রীদের নিজে থেকেই স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করা উচিত। এদিকে এদিন জেলায় লকডাউনের ভালোই সাড়া ছিল। ভিড় এড়ানোর জন্য বহরমপুরের স্বর্ণময়ী বাজার শনিবার থেকে ওয়াইএমএ মাঠে বসানো হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, আরও কয়েকটি বাজার ফাঁকা মাঠে বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পুলিস সুপার অজিত সিং যাদব বলেন, এদিনও রাস্তায় পুলিস টহল দিয়েছে। জেলার বাসিন্দারা সচেতনতার পরিচয় দিচ্ছেন। এটা খুব ভালো উদ্যোগ। কালোবাজারি রুখতেও আমাদের অভিযান চলছে। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এদিনও জেলার বিভিন্ন প্রান্তে পুলিস এবং অন্যান্য সংস্থার উদ্যোগে চাল, আলু এবং সর্ষেতেল দেওয়া হয়েছে। কোথাও কোথাও খাবারও বিলি করা হয়েছে।