পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
জয়ন্তবাবু বলেন, রানিবাঁধ বিধানসভা এলাকার অধিকাংশ মানুষই দিন মজুর। তাই লকডাউনের পরিস্থিতিতে সবার খাবারের ব্যবস্থা করতে আমরা প্রথম পর্যায়ে পাঁচ হাজার প্যাকেট বিলির পরিকল্পনা নিয়েছি। এদিন খাতড়া শহরের একটি অংশ থেকে শুরু করেছি। রবিবার থেকে বাকি এলাকাগুলিতেও খাদ্যসামগ্রী তুলে দেওয়া হবে।
বাঁকুড়ার জঙ্গলমহলের অধিকাংশ মানুষই দিনমজুরি বা জঙ্গলের শালপাতা বিক্রি করে দিন গুজরান করেন। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে লকডাউনের জন্য জঙ্গলে যাওয়া বা দিনমজুরির কাজ বন্ধ থাকায় ওই পরিবারগুলি সমস্যায় পড়েছে। তাই ওই সমস্ত গরিব মানুষের কাছে খাবার পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে শহর যুব তৃণমূল।