বিদ্যার্থীদের মানসিক স্থিরতা রাখা দরকার। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। তবে নতুন বন্ধু লাভ হবে। সাবধানে পদক্ষেপ ... বিশদ
হোটেল সূত্রে জানা গিয়েছে, পাঁচ মাস আগে আসানসোলের বাসিন্দা বছর সাতাশের যুবক অগ্নি মৈত্র ও মালদহের বাসিন্দা বছর পঞ্চাশের শুভদীপ ঘোষ এক সঙ্গে দুর্গাপুরের ওই হোটেলে ওঠেন। তবে হোটেলে তাঁরা কী কাজ করেন তা সঠিকভাবে জানাননি। তাঁরা দু’জনে প্রতিদিন হোটেল থেকে কাজের জন্য বাইরে বেরিয়ে যেতেন। এদিন সকাল থেকে তাঁরা রুম থেকে বের হননি। দুপুরে হোটেলের কর্মীরা ডাকাডাকি করেন। কোনও সাড়া শব্দ না পেয়ে সন্দেহ হয়। খবর পেয়ে পুলিস এসে রুমের দরজা ভেঙে দেখে, একজন খাটে ও অপরজন মেঝেতে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। রুমে মদের গ্লাস ছিল। পুলিস তাঁদের দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে।
হোটেলের ম্যানেজার অভিজিৎ চক্রবর্তী বলেন, তাঁরা দুর্গাপুরে কর্মসূত্রে প্রায় পাঁচ মাস আগে এসেছেন। প্রায় তিন মাসে ১ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা তাঁদের ভাড়া বাকি রয়েছে। কী কাজ করতেন, কখনও বলেননি। তাঁরা হোটেলে কাউকে না জানিয়ে রুমের মধ্যে কয়লা ও ঘুঁটে দিয়ে উনুন জ্বালিয়েছিলেন। তাঁদের কী উদ্দেশ্য ছিল বলতে পারব না। পুলিস এসেছে বিষয়টি দেখছেন।
নিউ টাউনশিপ থানার এক পুলিস অফিসার বলেন, হোটেলের অনেক টাকা বাকি রয়েছে। তাঁরা আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।