বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর কাটমানি ফেরতের ঘোষণার পর থেকেই উত্তাল হয়ে উঠেছে বীরভূম। নানুরেও কাটমানি ফেরতের দাবিতে শাসক দলের নেতাকর্মীদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান এলাকাবাসী। নানুরের জলুন্দি পঞ্চায়েতের কুরুম্বাঘোষ গ্রামে বুথ সভাপতিদের বাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখানো হয়। এছাড়াও বড়া সাঁওতা পঞ্চায়েতের মোহনপুর গ্রামে কোর কমিটির সদস্যকে ঘিরে বিক্ষোভ হয়। কাটমানি আন্দোলন চলাকালীন অবশেষে মুখ খুললেন নানুর এলাকার তৃণমূলের দাপুটে নেতা কেরিম খান। দলীয় বৈঠক চলাকালীন এদিন তিনি কার্যত স্বীকার করে নেন তৃণমূলেরই একটা অংশের ইন্ধনে কাটমানি নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। তবে, তাঁর এই বয়ান রীতিমতো অস্বস্তিতে ফেলেছে শাসক দলকে। কারণ দলীয় নেতৃত্ব বারবার স্পষ্টভাবে জানিয়েছিল, বিজেপির উস্কানিতেই এই ঘটনা ঘটছে। কিন্তু ঘটনার সঙ্গে দলের একাংশকে দায়ী করায় কার্যত দলের মুখ পোড়ালেন কেরিম খান। এমনটাই মত রাজনৈতিক মহলের।
এদিন দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, যারা আন্দোলনে উস্কানি দিচ্ছে, কাউকে ছেড়ে কথা বলা হবে না। নানুর এলাকায় কয়েকটি গ্রামে বেশ কিছুদিন ধরে কাটমানি নিয়ে অশান্তি হয়েছিল। সেই সব গ্রামের নেতৃত্ব খুব সহজেই পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছে।