কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
রাজনীতির ময়দানে পা রেখেই সুকান্তর রাজনৈতিক কেরিয়ার উর্ধ্বমুখী। বালুরঘাট শহরের খাদিমপুর মাস্টারপাড়ার বাসিন্দা। পেশায় অধ্যাপক সুকান্তর ২০১৯ সালে উত্থান। প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েই দিল্লির দরবারে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির স্বপ্নভঙ্গের পর রাজ্য সভাপতি হিসেবে বাংলায় দলের দায়িত্ব এখন তাঁরই কাঁধে। দ্বিতীয়বারের জন্য বালুরঘাট কেন্দ্রে প্রার্থী হয়েছেন। পাঁচ বছরের উন্নয়নের খতিয়ান তুলে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে নিজের কেন্দ্রে। প্রথম দিকে হেঁটে গ্রাম ও শহর ঘুরেলেও সময় কম বলে ভরসা হুডখোলা গাড়ি। এদিন প্রথমে দিপালীনগর, সৃজনী, খিদিরপুর, সাহেবকাছারী হাটখোলা পৌঁছলেন। কখনও বাচ্চাদের কোলে তুলে নিলেন। বয়স্ক ও যুবকদের সঙ্গে করমর্দন করতে করতে এগিয়ে গেলেন তিনি। সাহেব কাছারী হাটখোলায় মহিলাদের ভিড় তাঁকে ঘিরে। ঢাকের কাঠির তালের সঙ্গে ফুল ছুঁড়ে দিলেন মহিলারা। সুকান্তও তাঁদের ফুল দিয়ে কুশল বিনিময় করলেন। এক জায়গায় রাস্তার একপাশে শিশুদের জটলা। অবাক দৃষ্টিতে মিছিলের দিকে তাকিয়ে তারা। শিশুদের উদ্দেশ্যে হাত নাড়লেন সুকান্ত। শিশুরাও হাত নাড়ে। যুবক, যুবতী ও মহিলাদের ভিড় লক্ষ্য করে সুকান্ত বলেন, ২৫ হাজার ৭০০জনের বেশি চাকরি বাতিল হয়েছে। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন দুর্নীতি কোথায় পৌঁছেছে। অথচ শিক্ষিত বেকাররা চাকরি পাচ্ছেন না। তাই বিজেপিকে ভোট দিয়ে এই সরকারের শেষের সূচনা করুন।
চকভৃগু বাজারে জলসত্রের সামনে আসতেই সাধারণ মানুষ জল দিলেন সুকান্তকে। এভাবেই কলেজ মোড়, ফ্রেন্ডস ইউনিয়ন মোড় হয়ে উত্তমাশা, রঘুনাথপুর সহ নানা জায়গায় প্রচার চলে বিজেপি প্রার্থীর। কোথাও ডাবের জল খেলেন, আবার আখের রসে গলা ভেজাতেও দেখা গেল সুকান্তকে।