কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এ ব্যাপারে তৃণমূলের মাথাভাঙা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সাবলু বর্মন বলেন, গত বিধানসভা ও পঞ্চায়েত নির্বাচনে দলের মধ্যে মতানৈক্যের কারণে আমরা ভোটে পিছিয়ে পড়েছিলাম। পঞ্চায়েতের হিসেবে আমরা লোকসভা নির্বাচনে অনেকটাই সঙ্ঘবদ্ধভাবে লড়াই করেছি। প্রাথমিক যে রিপোর্ট হাতে এসেছে, তাতে আমরা ওই ছ’টি পঞ্চায়েত এলাকা থেকে পাঁচ থেকে সাত হাজার ভোটে এগিয়ে থাকব। মাথাভাঙা বিধানসভায় এগিয়ে থাকব আমরাই। মাথাভাঙা থেকেই বিজেপির পিছিয়ে পড়া শুরু হবে।
বিজেপির কোচবিহার জেলা সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মন বলেন, আমাদের হাতে থাকা পঞ্চায়েতগুলিতে লিড পাওয়ার দিবাস্বপ্ন দেখছে তৃণমূল। বিধানসভার পর পঞ্চায়েত ভোটে মানুষ তৃণমূলকে বিদায় জানিয়েছে। আমরা শুধু ওই ছ’টি পঞ্চায়েত থেকেই ১০ হাজার ভোটে এগিয়ে থাকব। ৪ জুন ভোটের ফলাফলের পর সেটা ওরা বুঝতে পারবে।
একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্যন্ত মাথাভাঙা-২ ব্লকের ফুলবাড়ি, বড় শৌলমারি, রুইডাঙা, পারডুবি, ঘোকসাডাঙা, লতাপোঁতা পঞ্চায়েতে তৃণমূলের অন্তর্কলহের জেরে সংগঠন একেবারে ভেঙে পড়েছিল। পঞ্চায়েত নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে ও লোকসভা নির্বাচনের আগে সংগঠন ঢেলে সাজায় জোরকদমে প্রচার করতে পেরেছিল তৃণমূল শিবির। স্থানীয় জোড়াফুল নেতৃত্বের দাবি, এবারের নির্বাচনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লতাপোঁতা পঞ্চায়েতের গুমানিরহাটে সভা করার পর আরও উচ্ছ্বসিত ছিলেন কর্মীরা। এর প্রভাব পড়েছে ভোটবাক্সে। ফলে বিজেপির দখলে থাকা ছ’টি পঞ্চায়েতে সবমিলিয়ে লিড পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন দলীয় নেতারা।