কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূল জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়াল বলেন, আমরা রাজ্য সরকারের সব প্রকল্পকে হাতিয়ার করে প্রচারে জোর দিয়েছি। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার আর কৃষক বন্ধু প্রকল্পের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। প্রত্যেক বুথে বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই প্রকল্প প্রচার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নেতা, কর্মীদের। তৃণমূল জেলা সভাপতির কথায়, আমরা সব বাড়িতে যাওয়ার টার্গেট নিয়েছি। আশা করছি ২৪ এপ্রিলের মধ্যে তা শেষ হয়ে যাবে।
যদিও এই প্রচারকে পাত্তা দিতে নারাজ বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী। তাঁর সংযোজন, তৃণমূল ভয় পেয়েছে। তাই বাড়ি বাড়ি যেতে হচ্ছে। তৃণমূলের এই প্রচারে আখেরে বিজেপিরই লাভ, বলছে বিজেপি নেতৃত্ব। স্বরূপ বলছেন, তৃণমূল বাড়ি বাড়ি যাবে। আর চোর বদনাম শুনবে।
তৃণমূল সূত্রে খবর, দক্ষিণ দিনাজপুরে রাজ্য সরকারের কৃষক বন্ধু প্রকল্পের আওতায় প্রায় তিন লক্ষ কৃষক রয়েছেন। কৃষকদের ভোট ব্যাঙ্ক ধরে রাখতে টার্গেট তৃণমূলের। ইতিমধ্যে শাসক দলের তরফে রণকৌশল ঠিক হয়েছে। কৃষকদের ভোট কীভাবে নিজেদের দলে নিয়ে আসা যায় সেই লক্ষ্যে প্রচারও শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক মহলের মতে, কৃষক বন্ধু প্রকল্পে জেলার কৃষকরা বেশি উপকৃত হওয়ায় গেরুয়া শিবিরের চাপ বাড়তে পারে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে হাতিয়ার করেছে ঘাসফুল।