কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
মিঠুন আসার খবর ছড়িয়েছিল সকাল থেকে। অপেক্ষায় ছিলেন ভক্তরা। দুপুরে বাগডোগরা বিমানবন্দরে নেমে তিনি সড়কপথে ময়নাগুড়ি চলে আসেন। বিকেলে সুভাষনগর থেকে রোড শো শুরু হতেই ভিড় জমে যায়। মিছিল যত এগয়, কালো মাথার সংখ্যাও বাড়ে। রোড শো জনসমুদ্রে পরিণত হয়। ভিড় দেখে জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থীর হাসিও চওড়া হয়। সঙ্গে ছিলেন বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সভাপতি বাপী গোস্বামী। ভিড় সামলাতে মিঠুনের দেহরক্ষীদের রীতিমতো হিমশিম অবস্থা হয়। নতুন প্রজন্মর পাশাপাশি ডিস্কো ডান্সারকে এক ঝলক দেখতে রাস্তার পাশে প্রবীণদেরও দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। সুভাষনগর থেকে বেরিয়ে সিনেমা হল পাড়া দিয়ে নতুন বাজারে রোড শো শেষ হয়। এদিকে মিঠুনের এই রোডশোকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল। দলের জেলা সভানেত্রী মহুয়া গোপ বলেন, মিঠুন চক্রবর্তী বলিউডের হিরো। দীর্ঘদিন তাঁর ছবি মানুষ দেখছেন। তাঁকে দেখার জন্যই ভিড় হয়েছে। এতে বিজেপির কোনও কৃতিত্ব নেই। তৃণমূল সভানেত্রীর এই বক্তব্য শুনে বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলা সম্পাদক চঞ্চল সরকার বলেন, তৃণমূলের কথা হাস্যকর। মিঠুন চক্রবর্তী জলপাইগুড়ি কেন্দ্রের প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে এসেছেন। যাঁরা পায়ে পা মিলিয়েছেন, তাঁরা সকলেই বিজেপির সমর্থক। এই জনজোয়ার দেখে তৃণমূল ভয় পেয়েছে।
নিজস্ব চিত্র