সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় সাফল্য প্রাপ্তি। কর্মে দায়িত্ব বৃদ্ধিতে মানসিক চাপবৃদ্ধি। খেলাধূলায় সাফল্যের স্বীকৃতি। শত্রু মোকাবিলায় সতর্কতার ... বিশদ
কালচিনি ব্লকের এই টিকাকরণ কর্মসূচিতে হাজির ছিলেন জেলাশাসক সুরেন্দ্রনাথ মিনা, বিডিও প্রশান্ত বর্মন ও ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সুভাষ কর্মকার। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ গিরিশচন্দ্র বেরা বলেন, কালচিনি ব্লক প্রশাসন ও কালচিনি ব্লক স্বাস্থ্যদপ্তরের এই উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়। ভবিষ্যতে জেলার অন্যান্য ব্লকেও এই কর্মসূচি চালুর চেষ্টা চলছে।
আত্মশাসনের জেরে এলাকায় যানবাহন না থাকায় বয়স্করা অনেকেই টিকাকরণ সেন্টারে যেতে পারছেন না। আবার বয়সের ভারে কেউ কেউ হাঁটাচলা করতে পারেন না। সেজন্য ৭০ বছরের ঊর্ধ্বের প্রবীণদের পরিবারের তরফে ব্লক প্রশাসন ও স্বাস্থ্যদপ্তরে ফোন করে বাড়িতে এসে টিকা দিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করার জন্য আবেদন জানানো হয়।
কালচিনির বিডিও প্রশান্ত বর্মন বলেন, বয়স্কদের বাড়ি গিয়ে টিকা দেওয়ার কর্মসূচিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। জেলার মধ্যে প্রথম কালচিনিতেই এই কর্মসূচি শুরু হল। চা বলয় অধ্যুষিত কালচিনি ব্লকে এই অভিযান এখন থেকে লাগাতার চলবে।
৭০ বছর ঊর্ধ্বদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই টিকা দেওয়ার অভিযানে বিডিও ছাড়াও ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক সহ দু’জন চিকিৎসক, একজন স্বাস্থ্যকর্মী, দু’জন নার্স ও আশাকর্মী থাকছেন। সঙ্গে থাকছে লতাবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে আনা ভ্যাকসিন কন্টেনার। সতর্কতা হিসেবে সঙ্গে রাখা হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স। ভ্যাকসিন নেওয়া ব্যক্তিকে ৩০ মিনিট পর্যবেক্ষণ করার পর চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা অন্য এলাকায় যাচ্ছেন। এভাবে বাড়িতে এসে বয়স্কদের টিকা দেওয়া শুরু হওয়ায় কালচিনির মানুষ খুশি।