বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: আলিপুরদুয়ারের পাঁচটি বিধানসভা আসনের মধ্যে শরিক আরএসপি বরাবরই চারটি এবং সিপিএম একটি আসনে লড়ে। বড় শরিক সিপিএম ফালাকাটা আসনে প্রার্থী দেয়। কিন্তু এবার সিপিএম ফালাকাটা ছাড়াও কুমারগ্রাম আসনটিতেও লড়তে চায়। জেলা সিপিএমের অভ্যন্তরে ইতিমধ্যেই এই দাবি উঠেছে। সেক্ষেত্রে কি আলিপুরদুয়ারে বামফ্রন্টের আসন ভাগাভাগির চিরাচরিত ঐতিহ্য ভাঙতে চলেছে? সিপিএমএর অন্দরে এই দাবি ওঠায় জেলা বামফ্রন্টের মধ্যে এ নিয়ে জোরচর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে। যদিও ২০১৬ সালের ভোটে সিপিএম জেলায় ফ্রন্টের আসন ভাগাভাগির ঐতিহ্যকে বুড়োআঙুল দেখিয়ে আলিপুরদুয়ার আসনটিতে শরিক আরএসপির প্রার্থীকে সমর্থন না করে কংগ্রেস প্রার্থীকে সমর্থন করেছিল।
শুধু তাই নয়, সিপিএম এবার জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস যদি আলিপুরদুয়ার আসনটিতে প্রাক্তন বিধায়ক দেবপ্রসাদ রায়কে প্রার্থী করে তাহলে তারা আলিপুরদুয়ারে কংগ্রেসকে সমর্থন করবে না। সিপিএমের অভিযোগ, ২০১৬ সালের ভোটে দেবপ্রসাদবাবু বাম-কংগ্রেস জোটের বিরোধী ছিলেন। তাই তাদের এই সিদ্ধান্ত।
রাজনৈতিক মহল মনে করছে, রাজ্য স্তরে বাম-কং জোটের আসন সমঝোতা চূড়ান্ত হওয়ার আগেই জেলায় সিপিএম বাড়তি আসনের দাবি করায় এবারের বিধানসভা ভোটেও আলিপুরদুয়ারে আরএসপি এবং সিপিএম দুই শরিকের মধ্যে ফের দ্বন্দ্ব প্রকট হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।
সিপিএমের জেলা সম্পাদক মৃণালকান্তি রায় বলেন, আলিপুরদুয়ার পৃথক জেলা হয়েছে। তাই দলের কর্মীরা জেলায় ফ্রন্টের আসন ভাগাভাগির ঐতিহ্য ভাঙতে চাইছে। সেই জন্য কর্মীরা দাবি তুলেছেন ফালাকাটার পাশাপাশি দল যেন এবার কুমারগ্রাম আসনটিতেও লড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দলের কর্মীদের মধ্যে এই দাবি উঠতেই পারে। তবে জেলায় কে কোন আসন পাবে সেটা রাজ্য স্তরে বাম-কং জোটের আলোচনাতেই ঠিক হবে। তবে আলিপুরদুয়ার আসনে দেবপ্রসাদবাবুকে যদি কংগ্রেস প্রার্থী করে সেক্ষেত্রে আমরা আলিপুরদুয়ার আসনে কংগ্রেসকে কোনওভাবেই সমর্থন করব না। দেবপ্রসাদবাবু ছাড়া কংগ্রেস আলিপুরদুয়ার আসনে অন্য কাউকে দাঁড় করালে আমরা সমর্থন করব।
জোটের ধর্মকে উপেক্ষা করে সিপিএমের এই সিদ্ধান্তের বিষয় নিয়ে দেবপ্রসাদবাবু বলেন, বিধানসভা ভোটের আসন সমঝোতা নিয়ে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের আলোচনা চলছে। সেক্ষেত্রে আলিপুরদুয়ার আসন নিয়ে ফ্রন্ট বা সিপিএমর এই শর্ত যদি কংগ্রেস মেনে নেয় তো সেখানে আমার কি বলার থাকতে পারে। এ বিষয়ে আমার দলই সিদ্ধান্ত নেবে।
শুধু তাই নয়, সিপিএম এবার জানিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস যদি আলিপুরদুয়ার আসনটিতে প্রাক্তন বিধায়ক দেবপ্রসাদ রায়কে প্রার্থী করে তাহলে তারা আলিপুরদুয়ারে কংগ্রেসকে সমর্থন করবে না। সিপিএমের অভিযোগ, ২০১৬ সালের ভোটে দেবপ্রসাদবাবু বাম-কংগ্রেস জোটের বিরোধী ছিলেন। তাই তাদের এই সিদ্ধান্ত।
রাজনৈতিক মহল মনে করছে, রাজ্য স্তরে বাম-কং জোটের আসন সমঝোতা চূড়ান্ত হওয়ার আগেই জেলায় সিপিএম বাড়তি আসনের দাবি করায় এবারের বিধানসভা ভোটেও আলিপুরদুয়ারে আরএসপি এবং সিপিএম দুই শরিকের মধ্যে ফের দ্বন্দ্ব প্রকট হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।
সিপিএমের জেলা সম্পাদক মৃণালকান্তি রায় বলেন, আলিপুরদুয়ার পৃথক জেলা হয়েছে। তাই দলের কর্মীরা জেলায় ফ্রন্টের আসন ভাগাভাগির ঐতিহ্য ভাঙতে চাইছে। সেই জন্য কর্মীরা দাবি তুলেছেন ফালাকাটার পাশাপাশি দল যেন এবার কুমারগ্রাম আসনটিতেও লড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। দলের কর্মীদের মধ্যে এই দাবি উঠতেই পারে। তবে জেলায় কে কোন আসন পাবে সেটা রাজ্য স্তরে বাম-কং জোটের আলোচনাতেই ঠিক হবে। তবে আলিপুরদুয়ার আসনে দেবপ্রসাদবাবুকে যদি কংগ্রেস প্রার্থী করে সেক্ষেত্রে আমরা আলিপুরদুয়ার আসনে কংগ্রেসকে কোনওভাবেই সমর্থন করব না। দেবপ্রসাদবাবু ছাড়া কংগ্রেস আলিপুরদুয়ার আসনে অন্য কাউকে দাঁড় করালে আমরা সমর্থন করব।
জোটের ধর্মকে উপেক্ষা করে সিপিএমের এই সিদ্ধান্তের বিষয় নিয়ে দেবপ্রসাদবাবু বলেন, বিধানসভা ভোটের আসন সমঝোতা নিয়ে বামেদের সঙ্গে কংগ্রেসের আলোচনা চলছে। সেক্ষেত্রে আলিপুরদুয়ার আসন নিয়ে ফ্রন্ট বা সিপিএমর এই শর্ত যদি কংগ্রেস মেনে নেয় তো সেখানে আমার কি বলার থাকতে পারে। এ বিষয়ে আমার দলই সিদ্ধান্ত নেবে।
