বিদ্যার্থীদের অধিক পরিশ্রম করতে হবে। অন্যথায় পরীক্ষার ফল ভালো হবে না। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো ... বিশদ
ব্লক প্রাণিসম্পদ বিকাশ আধিকারিক মানিকলাল হেমব্রম বলেন, ফার্ম ঘরগুলি তৈরি হবার পর স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে মুরগির ছানা দেওয়া হবে। সাধারণ মুরগির থেকে লাল মুরগি অনেক বেশি ডিম দেয় এবং তাদের ডিম অনেক বেশি পুষ্টিকর। একটি মুরগি বছরের প্রায় ৩০০টি ডিম পাড়ে। ডিমগুলি বাজারে বিক্রি করে মহিলা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের অনুপ দাস বলেন, ফার্ম ঘরগুলি তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই ফার্ম ঘরগুলি তৈরির কাজ শেষ করতে হবে। ফাৰ্ম ঘরগুলি তৈরির দায়িত্ব অঞ্চলগুলিকে দেওয়া হয়েছে। একশো দিনের কাজের মাধ্যমে ফার্ম ঘরগুলি তৈরি করার জন্য দ্রুত টেন্ডার ডাকা হবে। প্রকল্পটির ফাইল জমা হয়ে গেছে। ফার্ম তৈরি হয়ে গেলেই মুরগির ছানা বিলি করা হবে।
আলিপুরদুয়ার জেলার ছয়টি ব্লকের মধ্যে ২ নম্বর ব্লকে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির মাধ্যমে মুরগি পালনে বিরাট সাফল্য এসেছে। সব থেকে ভালো কাজ হবার জন্য ব্লকের অধীনে বসবাসকারী বাসিন্দারা সব থেকে বেশি উপকৃত হয়েছেন। সারাবছর ধরে জেলার বিভিন্ন ব্লকের প্রাণিসম্পদ বিকাশের বিভিন্ন কর্মসূচিগুলি খতিয়ে দেখে এই ফল এসেছে। সফলতার সঙ্গে এই কাজ করার জন্য সম্প্রতি প্রাণিসম্পদ বিকাশ সপ্তাহের জেলাস্তরের অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে জেলা প্রাণিসম্পদ বিকাশ দপ্তরের তরফে আলিপুরদুয়ার ২ নম্বর ব্লক প্রাণিসম্পদ বিকাশ আধিকারিক এবং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির হাতে পুরস্কারও তুলে দেওয়া হয়েছে। এবার লাল মুরগির ছানা পালনে ব্লকে সাফল্য এলে এই সহায়তা আরও প্রসারিত করা হবে বলে প্রাণিসম্পদ দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে।