শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
মুকুলবাবু বলেন, আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে গেল। ওঁর স্ত্রী আমাকে জানিয়েছে, এটা নিছক পথ দুর্ঘটনা হতে পারে না। এর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। একই কথা বলেছেন এমপি।
বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার মুখপাত্র কমল ঘোষ বলেন, বয়সে অভিজিৎ ছোট। কিন্তু ওর রাজনৈতিক কর্মদক্ষতা অল্প সময়ে দলকে সমৃদ্ধ করে এবং গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পৌঁছে দেয়। আমরা একজন দক্ষ সহকর্মীকে হারালাম। ওঁকেই পরবর্তী সভাপতি করার জন্য জেলা থেকে আমরাই প্রস্তাব পাঠাই এবং নেতৃত্বও ওঁর প্রতি আস্থা রাখে। কিন্তু তরতাজা ছেলেটি নেই, মেনে নিতে পারছি না।
অভিজিৎবাবু কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন ছাত্র পরিষদ করে রাজনীতি শুরু করেন। দীর্ঘদিন দার্জিলিং জেলা ছাত্র পরিষদের জেলা সভাপতির পদে ছিলেন। ২০১৪ সালে বিজেপিতে যোগ দেন। তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতাই তাঁকে দু’বছরের মাথায় বিজেপি’র মতো সর্বভারতীয় দলের জেলার সাধারণ সম্পাদক পদে পৌঁছে দেয়। গতবছর তিনি দলের জেলা সভাপতির দায়িত্ব পান। দল সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার জেলা সভাপতি হওয়ার জন্য গোপনে কয়েকজন নেতৃত্বের কাছে আবেদন করলেও প্রকাশ্যে জেলার সকল নেতা কর্মীরা সর্বসম্মতি জানিয়েই অভিজিৎবাবুর নাম সভাপতি হিসেবে রাজ্যের কাছে জমা দেয়। রাজ্য নেতৃত্ব তাঁকেই গুরুত্বপূর্ণ ওই পদে বহাল রাখে। আগামী বছর শিলিগুড়ি পুরসভার নির্বাচন। এমন অবস্থায় দলকে তিনি তিলে তিলে গুছিয়ে নিয়েছিলেন। এখন অভিজিৎবাবুর মৃত্যুর পর জেলা সভাপতির পদে নেতৃত্ব কাকে বসায় সেদিকে লক্ষ্য রাখছে রাজনৈতিক মহল।