পদার্থ ও রসায়নিক বিদ্যার অনুশীলনে বিশেষ উন্নতি।প্রায় সম্পূর্ণ কাজে বাধা আসতে পারে। বিকেল থেকে মানসিক ... বিশদ
প্রথম সারির একটি ব্রিটিশ সংবাদপত্র দাবি করেছে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নথিটি ফাঁস হয়ে হাতে আসে ‘পলিসি এক্সচেঞ্জ’ নামে একটি থ্কি ট্যাঙ্ক সংস্থার কাছে। সরকারি সেই রিপোর্টে এই প্রথমবার হিন্দু জাতীয়তাবাদকে কট্টরপন্থা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। হিন্দুত্বকে বলা হয়েছে উদ্বেগজনক মতাদর্শ। ২০২২ সালের লিস্টার দাঙ্গার প্রেক্ষিতে হিন্দু জাতীয়তাবাদকে নয়া বিপদের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ওই বছর ২৮ আগস্ট এশিয়া কাপে ভারত ও পাকিস্তানের ম্যাচকে কেন্দ্র করে ব্রিটিশ হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল।
খালিস্তানি ও হিন্দু জাতীয়তাবাদী কট্টরপন্থা ছাড়াও যে ন’টি ক্ষেত্রকে নয়া বিপদ বলে মনে করছে ব্রিটেন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল অতি দক্ষিণপন্থী, অতিবাম, নৈরাজ্যবাদী ও ইসলামি কট্টরপন্থা। এধরনের বিপদকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে মোকাবিলার কথাও বলা হয়েছে রিপোর্টে। শুধু তাই নয়, কানাডা ও আমেরিকায় শিখদের বিরুদ্ধে হিংসায় ভারতের যুক্ত থাকার যে অভিযোগ উঠেছে, সেই বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের ফাঁস হওয়া নথিতে। রিপোর্টটি যৌথভাবে লিখেছে ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে থাকা ‘প্রিভেন্ট’, ‘দ্য রিসার্চ, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইউনিট’ (আরআইসিইউ), ‘হোমল্যান্ড সিকিউরিটি, ‘অ্যানালাইস অ্যান্ড ইনসাইট’ (এইচএসএআই)। তবে এই নথি ফাঁস হওয়ার পর শোরগোল তৈরি হতেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড্যান জারভিসের ব্যাখ্যা, কট্টরপন্থার সংজ্ঞা আরও বিস্তারিত করার পরিকল্পনা বর্তমানে ব্রিটিশ সরকারের নেই। ওই রিপোর্ট নতুন কোনও সরকারি নীতির অঙ্গ নয়।