কথায় বলে, 'কু-সন্তান যদিও বা, কু-মাতা কভু নহে।' মা যে এমন হতে পারে, তা এই ঘটনার কথা না জানলে আপনার পক্ষেও বিশ্বাস করা কঠিন। রবিবার ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল দশ'টা। স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও। ছুটতে ছুটতে প্রেমিকের সঙ্গে থানায় আসেন বছর ২৯-এর ব্রিটনি গঞ্জে।
নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
মিলান: ফাস্টফুড স্টলের পর এবার প্রাচীন রথ! লোহা ও ব্রোঞ্জ দিয়ে তৈরি এক প্রত্নতাত্ত্বিক ‘গুপ্তধন’! অগ্ন্যুৎপাতের ছাই ওড়াতেই পম্পেইতে একের পর এক উঠে আসছে দু’হাজার বছর পূর্বের ইতিহাস। রোমের প্রাচীন শহর পম্পেই। ৭৯ খ্রীষ্টাব্দে ভিসুভিয়াস পর্বতে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাতে ধ্বংস হয়ে যায় গোটা জনপদটি। ছাইয়ের তলায় ঢাকা পড়ে আস্ত একটা নগরসভ্যতা। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে পম্পেইজুড়ে শুরু হয়েছে খননকার্য। কিছুদিন আগে নেপলসের কাছে একটি পার্কের বাইরে খুঁড়তে গিয়ে প্রথম ওই রথটির অস্তিত্ব টের পাওয়া যায়। তবে, এত বছরের পুরনো হওয়ায় সেটি প্রায় ভেঙে পড়েছিল। তা তুলে আনাও ছিল বেশ কষ্টসাধ্য। পরে অবশ্য বিশেষ পদ্ধতির সাহায্যে রথটি উদ্ধার হয়। জানা গিয়েছে, চার চাকার দোতলা রথের উপর দেওয়াল ও ছাদ চাপা পড়েছিল। এতে অবশ্য সেটির তেমন কোনও ক্ষতি হয়নি। কারণ, তা তৈরি করা হয়েছিল লোহা, ব্রোঞ্জ ও কাঠ দিয়ে। প্রত্নতত্ত্ববিদদের ধারণা, রথটি সে সময় বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও কুচকাওয়াজে ব্যবহার করা হতো। নববধূকে শ্বশুরবাড়িতে পৌঁছে দেওয়া কিংবা দৈনন্দিন কাজ, কৃষিপণ্য বহনেও অবশ্য একই যান ব্যবহারের চল ছিল। তবে, সেক্ষেত্রে এ ধরনের রথ ব্যবহার হতো কি না, তা নিয়ে গবেষণার দাবি উঠেছে নানা মহলে। প্রসঙ্গত, এই রথটি যেখান থেকে উদ্ধার হয়েছে, বছর দু’য়েক আগে সেখানেই তিনটি ঘোড়ার দেহাবশেষ মিলেছিল। গুপ্তধনের খোঁজে বরাবরই দুষ্কৃতীদের নজরে পম্পেই শহর। বিভিন্ন জায়গায় সুড়ঙ্গ খুঁড়ে দুষ্প্রাপ্য জিনিসপত্রের খোঁজ চালায় তারা। ২০১৭ সালে এ ধরনের একটি সুড়ঙ্গের হদিশ পায় পুলিস। তারই সূত্র ধরে মিলল এই প্রত্নতাত্ত্বিক ‘গুপ্তধন’।
