নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
আসলে জেমস যে হারায়নি। তাকে খুন করে ওহিও নদীর জলে ভাসিয়ে দিয়েছিল মা ব্রিটনি নিজেই। তবে সেদিন জানা না গেলেও পরদিন অর্থাৎ পরদিন সোমবার জনসমক্ষে আসে। তদন্তে পুলিস জানতে পারে, ব্রিটনি নিজে ছেলেকে একটি পার্কে নিয়ে যায়। তারপর সেখানে তাঁকে গাড়ির চাকায় পিষে হত্যা করে। এখানেই থামেনি মহিলা। প্রেমিকের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জেমসের মরদেহ ওহিও নদীর জলে ফেলেও দেয়। এত কাণ্ড করার পর আষাঢ়ে গল্প ফেঁদে সে পুলিসের দ্বারস্থ হয়। পুলিস ব্রিটনিকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ছাড়াও পুলিসকে মিথ্যা বলা এবং প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
তবে পুলিসি জেরার পরও ব্রিটনি এবিষয়ে কিছুই স্বীকার করেনি। ফলে ধন্ধে রয়েছে পুলিস। অন্যদিকে, ছোট্ট জেমসের মৃতদেহহ এখনও উদ্ধার করা যায়নি। নদীর জলের অত্যন্ত গভীরতা এবং স্রোতের জন্য উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে।