কথায় বলে, 'কু-সন্তান যদিও বা, কু-মাতা কভু নহে।' মা যে এমন হতে পারে, তা এই ঘটনার কথা না জানলে আপনার পক্ষেও বিশ্বাস করা কঠিন। রবিবার ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল দশ'টা। স্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও। ছুটতে ছুটতে প্রেমিকের সঙ্গে থানায় আসেন বছর ২৯-এর ব্রিটনি গঞ্জে।
নিকট বন্ধু দ্বারা বিশ্বাসঘাতকতা। গুরুজনের স্বাস্থ্যহানি। মামলা-মোকদ্দমায় পরিস্থিতি নিজের অনুকূলে থাকবে। দাম্পত্য জীবনে ভুল বোঝাবুঝিতে ... বিশদ
নয়াদিল্লি: ভারত-পাকিস্তান দুই দেশকে সত্যিকারের বন্ধু হিসেবে দেখতে চাই। আর এটাই আমরা স্বপ্ন। জয়পুর সাহিত্য উৎসবে যোগ দিয়ে এমনই জানালেন নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী মালালা ইউসুফজাই।
করোনা সংক্রমণের জেরে এবারের জয়পুর সাহিত্য উৎসব ভার্চুয়াল অর্থাৎ অনলাইনে হচ্ছে। রবিবার সেই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন মালালা। সেখানেই নিজের বই ‘আই অ্যাম মালালা: দ্য স্টোরি অব দ্য গার্ল হু স্টুড আপ ফর এডুকেশন অ্যান্ড ওয়াজ শট বাই দ্য তালিবান’ সম্পর্কে বলতে গিয়ে এই সমাজকর্মী বলেন, ভারত ও পাকিস্তানকে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে দেখাই আমার স্বপ্ন। যাতে আমরা একে অন্যের দেশে যেতে পারি। আপনারা পাকিস্তানি নাটক দেখতে থাকবেন, আর আমরা বলিউড ছবি এবং ক্রিকেটের আনন্দ নেব।’ পাশাপাশি, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়েও সরব হয়েছেন বিশ্বের কনিষ্ঠতম নোবেল পুরস্কারজয়ী। মালালার কথায়, পাকিস্তান হোক বা ভারত প্রতিটা দেশেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা দিতে হবে। কেননা, এর সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। জড়িয়ে রয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার। আর তাই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। এরপরেই তাঁর প্রশ্ন, ‘আপনারা ভারতীয়। আমি পাকিস্তানি। আমরা সবাই ভালো আছি। তাহলে আমাদের মধ্যে এই ঘৃণা কী করে জন্মাচ্ছে? সীমান্ত, বিভেদ, বিভাজন, জয়...এগুলো সবই পুরনো দর্শন। এখন আর এগুলো কাজ করে না। মানব জাতির প্রতিনিধি হিসেবে আমরা সবাই শান্তিতে বাস করতে চাই। আসলে ভারত-পাকিস্তানের প্রধান শত্রু হল, দারিদ্র, ভেদাভেদ ও বৈষম্য। একে অপরের বিরুদ্ধে নয়, এদের মোকাবিলায় দুই দেশকে একজোটে লড়তে হবে। -ফাইল চিত্র
করোনা সংক্রমণের জেরে এবারের জয়পুর সাহিত্য উৎসব ভার্চুয়াল অর্থাৎ অনলাইনে হচ্ছে। রবিবার সেই উৎসবে অংশগ্রহণ করেন মালালা। সেখানেই নিজের বই ‘আই অ্যাম মালালা: দ্য স্টোরি অব দ্য গার্ল হু স্টুড আপ ফর এডুকেশন অ্যান্ড ওয়াজ শট বাই দ্য তালিবান’ সম্পর্কে বলতে গিয়ে এই সমাজকর্মী বলেন, ভারত ও পাকিস্তানকে প্রকৃত বন্ধু হিসেবে দেখাই আমার স্বপ্ন। যাতে আমরা একে অন্যের দেশে যেতে পারি। আপনারা পাকিস্তানি নাটক দেখতে থাকবেন, আর আমরা বলিউড ছবি এবং ক্রিকেটের আনন্দ নেব।’ পাশাপাশি, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়েও সরব হয়েছেন বিশ্বের কনিষ্ঠতম নোবেল পুরস্কারজয়ী। মালালার কথায়, পাকিস্তান হোক বা ভারত প্রতিটা দেশেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা, সুরক্ষা দিতে হবে। কেননা, এর সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। জড়িয়ে রয়েছে ক্ষমতার অপব্যবহার। আর তাই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। এরপরেই তাঁর প্রশ্ন, ‘আপনারা ভারতীয়। আমি পাকিস্তানি। আমরা সবাই ভালো আছি। তাহলে আমাদের মধ্যে এই ঘৃণা কী করে জন্মাচ্ছে? সীমান্ত, বিভেদ, বিভাজন, জয়...এগুলো সবই পুরনো দর্শন। এখন আর এগুলো কাজ করে না। মানব জাতির প্রতিনিধি হিসেবে আমরা সবাই শান্তিতে বাস করতে চাই। আসলে ভারত-পাকিস্তানের প্রধান শত্রু হল, দারিদ্র, ভেদাভেদ ও বৈষম্য। একে অপরের বিরুদ্ধে নয়, এদের মোকাবিলায় দুই দেশকে একজোটে লড়তে হবে। -ফাইল চিত্র
