উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
দুর্বল প্রতিপক্ষের কারণে সেখানে ফের নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত আং সান সুকির দল ক্ষমতা দখল করতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। পাঁচ দশকের সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে ২০১৫ সালে মায়ানমারে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে সুকির ‘ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি পার্টি’। সুকি নিজে একজন জনপ্রিয় নেত্রী। যদিও তাঁর সরকার অর্থনৈতিক বিকাশ, দারিদ্র দূরীকরণ ও দেশে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে সংঘাত এড়াতে ব্যর্থ। ফলে গতবার বিপুল ভোটে সুকির দল মসনদ দখল করলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেকটাই বদলেছে ছবিটা।
অভিযোগ, যে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছিলেন মায়ানমারের মানুষ, আড়ালে থেকে অনেক ক্ষেত্রে তারাই ছড়ি ঘোরাচ্ছে। যদিও সুকির নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সেভাবে কোনও প্রবল প্রতিপক্ষ তৈরি হয়নি। স্বভাবতই আবারও তাঁর দলের ক্ষমতায় ফেরা সময়ের অপেক্ষা বলেই মত বিশেষজ্ঞ মহলের। নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার সকাল থেকেই ভোটের ফল ঘোষণা শুরু হবে।
ইয়াঙ্গনের এক প্রশাসক এদিন জানিয়েছেন, আশাতীত ভোট পড়েছে। রাজনৈতিক জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে এবং প্রকৃত গণতন্ত্রের লক্ষ্যেই গণহারে ভোট দিয়েছে মানুষজন। বিষয়টি পুরোপুরি খোলসা না করলেও সুকির সরকারের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সংঘাতের কথাই বলতে চেয়েছেন তিনি।