শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
আঞ্চলিক সার্বভৌমত্ব বিঘ্নিত হওয়ার দাবিতে একমাত্র ভারতই এই ‘ওবর’ প্রকল্পের বিরোধিতায় সরব হয়েছিল। এই প্রকল্পের অধীনস্থ চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর (সিপেক) পাক অধীকৃত কাশ্মীরের মধ্যে দিয়ে যাওয়ায় বিষয়টির তীব্র বিরোধিতা করে নয়াদিল্লি। কারণ, নয়াদিল্লি বরবারই কাশ্মীরের ওই অংশটিকে ভারতের অঙ্গ হিসেবে দাবি করে এসেছে। যদিও বেজিং বরাবরই এই প্রকল্পের স্বপক্ষে দাবি করেছে, প্রেসিডেন্ট জিনপিংয়ের এই সাধের প্রকল্পের মূল লক্ষ্যই হল এশীয় দেশগুলির সঙ্গে আফ্রিকা, চীন এবং ইউরোপের আদানপ্রদান ও পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করা।
ভারতের পাশাপাশি এই ইস্যুতে শ্রীলঙ্কার প্রসঙ্গও তুলে আনেন ওই মার্কিন সচিব। তিনি জানান, এই প্রকল্পের জন্য শ্রীলঙ্কাকেও একটি অঞ্চলের সার্বভৌমত্ব খোয়াতে হয়েছে। উল্লেখ্য, ঋণে জর্জরিত হয়ে ২০১৭ সালে দক্ষিণাংশের বন্দর শহর হাম্বানটোটা চীনকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিতে বাধ্য হয় শ্রীলঙ্কা। তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা হল, এই হাম্বানটোটাতেই আবার শ্রীলঙ্কার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী রাজাপাকসের আদি বাড়ি রয়েছে।
এদিকে, চীন ও ভারতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্কের সাত দশক পূর্তি উদযাপনের যৌথ কর্মসূচি নিতে চলেছে বেজিং ও নয়াদিল্লি। গত মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও চীনা প্রেসিডেন্ট জি জিনপিংয়ের ঘরোয়া বৈঠকে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। ২০২০-২১ অর্থবর্ষ জুড়ে এই কর্মসূচি চলবে বলে একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে বিদেশ মন্ত্রক।