কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
২০১৬ সালের জুন মাসে ব্রেক্সিট নিয়ে যে সংশোধনী আনা হয়েছিল, তাতে ব্রেক্সিটের পক্ষে ৫২ শতাংশ ভোট পড়েছিল। বিপক্ষে ছিল ৪৮ শতাংশ ভোট। সেই প্রসঙ্গ টেনে জনসন বলেন, ‘বর্তমানে ৫২ এবং ৪৮ উভয় শতাংশের সঙ্গেই কথা বলতে হবে। সেই চুক্তির দিকে এগিয়ে যেতে হবে, যা আমাদের দেশের ক্ষতকে প্রশমিত করবে।’ আগামী ৩১ অক্টোবরের সময়সীমার মধ্যে ব্রেক্সিট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে বলেও আশাবাদী ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী।
তবে নর্দান আয়ারল্যান্ডের ডিইউপি এবং অন্য বিরোধী দলগুলি প্রধানমন্ত্রীর চুক্তির বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারে বলে জানা গিয়েছে। ব্রেক্সিটের পর আয়ারল্যান্ডের উপর বিভিন্ন ধরনের বিষয় আরোপ করা হতে পারে, এই সম্ভাবনা থেকেই তারা ব্রেক্সিটের বিপক্ষে যেতে পারে। পাশাপাশি, ব্রেক্সিট বিরোধী এমপিরা এবং লেবার পার্টির অধিকাংশ এমপিও এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ভোট দিতে পারেন। এদিকে, এদিনই ব্রেক্সিট চূড়ান্ত করার জন্য বরিস জনসনের কাছে আর্জি জানিয়েছে ইউরোপীয় কমিশন।