কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
উল্লেখ্য, ২০১৬ সাল থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে পাকিস্তানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দোটানায় রয়েছে। এমনকী গত বছর পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত স্তরের এক অফিসারের ভিসা বাতিল করে বাংলাদেশ। তার পর থেকে দু’দেশের সম্পর্ক আরও জটিল হয়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় হাসিনাকে ইমরানের ফোন কিছুটা বরফ গলাতে পারল কি না সেটাই দেখার।
অন্যদিকে হাসিনার চারদিনের সফরে ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক ক্ষেত্রে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, আগামী ৫ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। সেই বৈঠকের নানা আলোচনার মধ্যে সবথেকে গুরুত্ব বহন করতে পারে তিস্তা চুক্তি। তিস্তার জলবণ্টন নিয়ে এবার দু’দেশের মধ্যে ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে এমনটাই আশা। এছাড়া এনআরসি এবং অসমের বর্তমান অবস্থা নিয়েও হাসিনা আলোচনা করতে পারেন। এছাড়া মায়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা আশ্রিতদের নিয়েও দু’দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের আলোচনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।