কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, তারা ইতিমধ্যেই পিএফের ন্যূনতম পেনশন এক হাজার টাকা করেছে। যদিও সেই টাকা পান না প্রায় ৩০ লক্ষ বয়স্ক মানুষ। এই সামান্য টাকায় যে কোনওভাবেই সংসার চালানো যায় না, তা সকলেই জানেন। তাই মাসিক পেনশনের পরিমাণ সাড়ে সাত হাজার টাকা করার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। ওইসঙ্গে ডিএ এবং বিনামূল্যে চিকিৎসার সুযোগ-সহ অন্যান্য দাবিতে আটবছর ধরে আন্দোলন করছে ইপিএস-৯৫ ন্যাশনাল অ্যাজিটেশন কমিটি। টানা রিলে অনশনও চলছে পেনশনভোগীদের। কিন্তু কোনও কিছুই আমল দেয়নি কেন্দ্র। তাই এবার ভোটের সময়ই সাধারণ মানুষকে বিষয়টি সম্পর্কে সজাগ করার উদ্যোগ নিচ্ছেন প্রবীণরা।
সংগঠনের রাজ্য সভাপতি তপন দত্ত বলেন, আমরা ভোট চলাকালে দেশজুড়ে প্রতিবাদ জানাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ১০ বছর আগে কেন্দ্রের কর্তারা দাবি করেন, ন্যূনতম পেনশন বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা করবেন। এতদিনে তাও হয়নি। প্রধানমন্ত্রী দু’বার প্রতিশ্রুতি দিয়েও কিছু করেননি। এসবই আমরা সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরব।
সংগঠনের সম্পাদক (অর্থ) অমিয়কুমার দাস বলেন, বৃদ্ধ বয়সে লক্ষ লক্ষ নাগরিকের যেখানে সামাজিক সুরক্ষা প্রয়োজন, সেখানে তাঁদের দেখার কেউ নেই! আমাদের জন্য যে কেউই চিন্তিত নয়, সেই তথ্যই আমরা তুলে ধরতে চাইছি। এই চড়া রোদে প্রবীণ ব্যক্তিরা রাস্তায় নেমে লিফলেট বিলি করছেন। পথে নেমেছেন অশীতিপররাও। দেশজুড়েই এই আন্দোলনের ডাক দিয়েছি আমরা।