কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
গত ফেব্রুয়ারিতে পাঞ্জাবের মতো হরিয়ানার কৃষকরাও ‘দিল্লি চলো’ অভিযানে নেমেছিলেন। কৃষকদের দাবি, ফসলের ন্যায্য সহায়ক মূল্যের আইনি নিশ্চয়তা দিতে হবে সরকারকে। একই সঙ্গে সমস্ত কৃষিঋণ মকুব করতে হবে। মাঝে আন্দোলন কিছুদিনের জন্য স্তিমিত হলেও ভোট শুরু হতেই নতুন করে মাথাচাড়া দিয়েছে। হরিয়ানার সঙ্গে পাঞ্জাবেও কৃষকরা ‘রেল রোকো’ আন্দোলন শুরু করেছেন। তাঁদের দাবি-দাওয়া পূরণ না হলে ভোটে বড় খেসারত দিতে হবে পদ্ম শিবিরকে। এছাড়াও এবার পূর্বতন শরিক জননায়ক জনতা পার্টির (জেজেপি) সঙ্গে বিজেপির আসন সমঝোতা হয়নি। এই বিষয়টিও গেরুয়া শিবিরকে চিন্তায় রেখেছে।
কার্নাল লোকসভার মধ্যে রয়েছে ন’টি বিধানসভা আসন। সেগুলি হল— কার্নাল, পানিপথ গ্রামীণ, নীলোখেরি, ইন্দ্রি, ঘারুন্ডা, ইসরানা, সমলখা, পানিপথ সিটি ও অসন্ধ। ২০১৯ সালের বিধানসভা ভোটে পাঁচটি বিজেপির দখলে থাকলেও তিনটিতে কংগ্রেস এবং একটিতে জয়ী হন নির্দল প্রার্থী। ২০১৯ সালে কার্নাল লোকসভা থেকে বিপুল ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী সঞ্জয় ভাটিয়া। ৯ লক্ষ ১১ হাজার ৫৯৪ ভোট পেয়েছিলেন তিনি। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের কুলদীপ শর্মা পেয়েছিলেন মাত্র ২ লক্ষ ৫৫ হাজার ৪৫২ ভোট। এবার খট্টরকে ফাঁকা মাঠে জমি ছাড়তে রাজি নয় হাত শিবির। তাঁর বিরুদ্ধে কংগ্রেস প্রার্থী করেছে সানি ধায়লকে।
৬৭ বছরের মনোহরলাল খাট্টার আরএসএসের পুরনো সৈনিক। এবারও রাজ্যের ১০টি লোকসভা কেন্দ্র থেকেই পদ্মপ্রার্থীরা জয়ী হবেন বলে তাঁর দাবি। রাজ্যের কংগ্রেস নেতা তথা রাজ্যসভার সদস্য দীপেন্দ্র সিং হুডার দাবি, রাজ্যের মানুষ পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন বলেই বিজেপি নেতৃত্বের বদল ঘটিয়েছে। কংগ্রেস মুখপাত্র জয়রাম রমেশ বলেন, ‘কৃষক ও কুস্তিগীররা মোদি সরকারের উপর হতাশ। সেইসঙ্গে সাধারণ মানুষও বিজেপির শাসনে তিতিবিরক্ত।’