কর্মোন্নতি ও কর্মের প্রসার। সামাজিক সুনাম বৃদ্ধি। শারীরিক সমস্যার আশঙ্কা। ধনাগম মন্দ নয়। দাম্পত্যে চাপ, ... বিশদ
মণীশকে খুনে দোষীদের শাস্তির দাবি করেছেন অখিলেশ। একই সঙ্গে তিনি নাম না করে যোগী আদিত্যনাথের ইস্তফা চেয়ে বলেছেন, ‘রাজ্যকে যারা হিংসার দিকে ঠেলে দিয়েছে, তাদের পদত্যাগ করা উচিত।’ কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর টুইট, ‘গোরক্ষপুরে পুলিসের পিটুনিতে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে বলে খবর বেরিয়েছে। এতে রাজ্যের সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত। জঙ্গলের আইনের শাসনে পুলিস অপরাধীদের প্রতি সহৃদয় আর সাধারণ মানুষের উপর খড়্গহস্ত।’ ক্ষোভ প্রশমনে মৃত ব্যবসায়ী মণীশের স্ত্রী মীনাক্ষি গুপ্তের সঙ্গে কথা বলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। তাঁর পরিবারকে এককালীন ১০ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। তাছাড়া, গোরক্ষপুরের ছয় অভিযুক্ত পুলিসকর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন থানার এসএইচও। ঘটনার পরই তারা গাঢাকা দেয়। তাদের ধরতে তল্লাশি শুরু করেছে বলে পুলিস জানিয়েছে। যদিও এতে বিতর্ক থামছে না।
অভিশপ্ত রাতে মণীশের সঙ্গেই ছিলেন তাঁর বন্ধু তথা ব্যবসার সহযোগী হরবিন্দর সিং। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, সোমবার মণীশ, তিনি এবং আর এক বন্ধু ব্যবসার কাজে গোরক্ষপুরের সিকরি বাজারের একটি হোটেলে উঠেছিলেন। ওইদিন রাত একটা নাগাদ হোটেলের এক কর্মীকে নিয়ে তাঁদের ঘরে তল্লাশি চালায় ৫-৭ জন পুলিস। তাঁদের পরিচয়পত্র দেখাতে বলা হয়। এত রাতে পুলিস কেন হোটেলে ঢুকেছে জানতে চাওয়ায় পুলিসের সঙ্গে বচসা শুরু হয় মণীশের। এরপর বাকি দু’জনকে ঘর থেকে বার করে দেওয়া হয়। কিছুক্ষণ পরে রক্তাক্ত মণীশকে ঘর থেকে বার করে পুলিস। হাসপাতালে নিয়ে গেলে মণীশকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। কয়েকজন পুলিসকর্মী মদ্যপ ছিল বলেও তাঁর দাবি। মণীশকে খুন করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর স্ত্রীরও।