বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
শিশুর বাবা-মায়ের খোঁজে রামপুর জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয় এইমস। রামপুরের জেলাশাসক জানিয়েছেন, ‘ওই বাবা-মা এখন শিশুকে দিল্লি থেকে আনতে চাইছেন না। চিঠি দিয়ে তাঁরা এইমস কর্তৃপক্ষকে শিশুর দেহ দাহ করতে বলেছেন। আমি চিঠি সহ সমস্ত নথি পাঠিয়ে দিয়েছি।’ ওই শিশুর বাবা বলেন, সন্তানের দেহ নেওয়ার জন্য তিনি তিনদিন দিল্লিতে ছিলেন। পদ্ধতিগত কারণ দেখিয়ে দেহ দিতে টালবাহানা করে এইমস কর্তৃপক্ষ। তাদের কাছে টাকা ছিল না। তাই দিল্লি থেকে চলে আসেন।
এদিকে, রামপুরে ওই দম্পতির আবার করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাঁদের হোম কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে প্রশাসন জানিয়েছে।