বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
কেন্দ্রের তথ্য বলছে, একদিনে দেশে ২৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৯৪। একদিন আগেই মৃত্যুর নিরিখে রাশিয়াকে ছাড়িয়ে গিয়েছে ভারত। এখনও অবধি ৯১ হাজার ৮১৮ জন করোনা সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় এই সংখ্যাটা ৪ হাজার ৮৩৫। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৪৮.১৯ শতাংশ। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৯৩ হাজার ৩২২। অর্থাত্ সুস্থ ও আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় সমান। এই পরিসংখ্যানে আশার আলো দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। ভারতে শুধু মহারাষ্ট্রেই মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ২৮৬ জনের। গুজরাতে ১ হাজার ৩৮, দিল্লিতে ৪৭৩, মধ্যপ্রদেশে ৩৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। পিছিয়ে নেই উত্তরপ্রদেশ (২১৩), রাজস্থান (১৯৪), তামিলনাড়ু (১৭৩)।
আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি মহারাষ্ট্রে, ৬৭ হাজার ৬৫৫। গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ৪৮৭ জন নতুন করে সংক্রামিত হয়েছেন সেখানে। শুধু থানেতে আক্রান্ত ৮ হাজার ২৬৭ জন। সেখানকার হাসপাতালগুলিতে আরও ৮ হাজার শয্যা বাড়ানো হয়েছে বলে জানিয়েছে থানে পুরসভা। তামিলনাড়ুতে মোট আক্রান্ত ২২ হাজার ৩৩৩, রাজধানী দিল্লিতে ১৯ হাজার ৮৪৪, গুজরাতে ১৬ হাজার ৭৭৯ জন সংক্রমণের শিকার।
আনলক-১ শুরু হলেও ওড়িশায় ধর্মীয় স্থানগুলি ৩০ জুন পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। হোটেলগুলিকে ৩০ শতাংশ ক্ষমতা নিয়ে খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। গোয়াতে আরও কিছু নিয়ম শিথিল করা হবে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত। সেরাজ্যে সংক্রমণ এখন নিয়ন্ত্রণে। বাইরে থেকে আসা মাত্র ২৭ জন সক্রিয় আক্রান্ত রয়েছেন।