সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
বিভিন্ন দেশের হেলদি লাইফ এক্সপেক্সটেন্সি (হ্যাল) বা জীবনের কতগুলি বছর সুস্বাস্থ্য নিয়ে সেখানকার মানুষ বাঁচতে পারবে, তাও জানানো হয়েছে রিপোর্টে। ভারতবাসীর ক্ষেত্রে জীবনের ৮৬.১ শতাংশ পর্যন্ত সময়ই স্বাস্থ্যকরভাবে কাটানো যাচ্ছে। অর্থাৎ ৬৯ বছরের সম্ভাব্য আয়ুর মধ্যে ৫৯ বছর পর্যন্ত সময়। ২০০০ সালে এই হ্যাল ছিল ৫৪।
হু জানাচ্ছে, দেশবাসীর সম্ভাব্য আয়ুর ব্যাপারে শীর্ষে রয়েছে জাপান। সে দেশের মানুষ বাঁচতে পারছেন গড়ে ৮৪ বছর পর্যন্ত! আশির বেশি সম্ভাব্য আয়ুর দেশের তালিকায় রয়েছে সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স, সুইডেন, ইতালি, ব্রিটেন প্রভৃতি বেশ কিছু দেশ। মহাশক্তিধর আমেরিকা, চীন ও রাশিয়ায় মানুষের সম্ভাব্য আয়ু আগের থেকে বেড়ে হয়েছে যথাক্রমে ৭৮, ৭৬ ও ৭২।
অন্যদিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভারতের সঙ্গী দেশগুলির দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, মালদ্বীপের মানুষের সম্ভাব্য আয়ু সবচেয়ে বেশি— ৭৮। তারপরই আসছে শ্রীলঙ্কা (৭৫), থাইল্যান্ড (৭৫), বাংলাদেশ (৭৩), কোরিয়া (৭২), ভুটান (৭১) ও নেপালের (৭০) নাম। পাকিস্তানে সম্ভাব্য আয়ু ৬৭।
অন্যদিকে, রোগমুক্তভাবে বাঁচার দিক থেকে পৃথিবীতে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে সিঙ্গাপুর। ৮৩ বছরের সম্ভাব্য জীবনের মধ্যে ৭৬ বছর (৯১.৮ শতাংশ সময়) পর্যন্ত সেদেশের মানুষ রোগজ্বালার প্রকোপ ছাড়াই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করে বলে জানিয়েছে হু। চীনাদের ক্ষেত্রে জীবনের প্রায় ৯০ শতাংশ (৮৯.৯) সময়ই মানুষ প্রায় রোগহীন সুস্বাস্থ্য নিয়ে বেঁচে থাকছে।