কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
দলের দু’বারের প্রাক্তন জেলা সভাপতির এমন মন্তব্যের পর বিজেপির ভিতরে-বাইরে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এমনিতেই ভোট ঘোষণার শুরু থেকে দলে অন্তর্কলহ চলছে। তাছাড়া প্রচারে বেরিয়ে প্রার্থী ঘনঘন বাসিন্দাদের বিক্ষোভের মুখে পড়ায় দলের জেলা ও রাজ্য নেতৃত্ব বিব্রত। তার উপর নৃপেনবাবু প্রার্থীর বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে বিজেপি নেতৃত্ব। প্রাক্তন জেলা সভাপতি বলেছেন, ‘বিস্তা আসার পর থেকেই তিনি বিজেপির সমস্ত পুরনো কর্মীকে ছাঁটাই করে ঘরে ঢুকিয়ে দিয়েছেন। সেখানে সিপিএমের থেকে লোক ধরে এনে জেলা সভাপতি, বিধায়ক, জেলার নেতা তৈরি করছেন।’ এই ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া জানতে রাজু বিস্তাকে একাধিকবার ফোন এবং মেসেজ করা হলেও উত্তর পাওয়া যায়নি। রাজ্য বিজেপির সহ কোষাধ্যক্ষ প্রবীণ আগরওয়াল বলেন, ‘নৃপেনবাবু অপ্রাসঙ্গিক কথা বলছেন। এসবের কোনও সারবত্তা নেই। রাজু বিস্তার জনপ্রিয়তার প্রমাণ নির্বাচনের ফলেই মিলবে।’
নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার আগেই অবশ্য দার্জিলিং জেলায় প্রার্থীর নাম নিয়ে দলের অন্দরের কোন্দল প্রকাশ্যে এসে গিয়েছিল। দলের কার্শিয়াংয়ের বিধায়ক বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা ঘোষণা করে দেন, বহিরাগত কোনও প্রার্থীকে ফের টিকিট দেওয়া হলে তিনি নির্দল প্রার্থী হয়ে দলের বিরুদ্ধে লড়াই করবেন। বিস্তা প্রার্থী হওয়ায় তিনি নির্দল হিসেবে সেফ্টিপিন প্রতীক নিয়ে লড়ছেন। বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মার পাশাপাশি দলের অন্যান্য পুরনো কর্মীদের বিক্ষোভের চোরাস্রোত সামাল দেওয়াও এখন বিজেপির কাছে চ্যালেঞ্জ।