কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
২০১৯ সালে নিশীথ প্রামাণিক জিতেছিল মাত্র ৫৪ হাজার ভোটে। তবে ২০২৪’এ লোকসভা নির্বাচনের প্রেক্ষাপট একেবারে আলাদা। তৃণমূলের থেকেও পদ্মপার্টিকে বেশি বেগ দিচ্ছে প্রতিশ্রুতি পূরণ না হওয়ায় মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া অসন্তোষ। অন্যদিকে, বিধানসভা ভোটের প্রতিটি প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং নির্বাচনের ঠিক আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের ১০০ দিনের কাজের বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া অনেকটাই ডিভিডেন্ড দিয়েছে তৃণমূলকে। গত সপ্তাহেই কোচবিহার জেলায় দুটি সভা করেছেন মমতা। একটি মাথাভাঙ্গায়। আর অপরটি আলিপুরদুয়ার লোকসভা কেন্দ্রের অধীন তুফানগঞ্জে। আবার দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় গিয়েও বৈঠক করে এসেছেন জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে। ফের আসছেন উত্তরবঙ্গের প্রচারে। যা তৃণমূলের পালে অতিরিক্ত হাওয়া জোগাবে বলেই মত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। গোষ্ঠী দ্বন্দ্বের কথা উঠলেও, বর্তমানে এই জেলায় সাংগঠনিক ভাবে দল যে যথেষ্ট ভালো জায়গায় রয়েছে, এই বিষয়টি তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের ঘনিষ্ঠ মহলের আলোচনায় উঠে এসেছে বলেই সূত্রের খবর। জেলা নেতৃত্বের জন্য তাঁদের একটাই বার্তা, বিজেপির পাতা ফাঁদে যেন তাঁরা পা না দেন। এ বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে তৃণমূলের রাজ্য সহ-সভাপতি রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, ‘ আমরা সাংগঠনিক ভাবে যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে আত্মতুষ্টির কোনও জায়গা নেই। আমরা এই আসন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উপহার দেবই। আমরা অপেক্ষা করে আছি, শুক্রবার কখন দিদি এসে নিশীথকে পরাস্ত করে কোচবিহারে শান্তি শৃঙ্খলা ও গণতন্ত্র কায়েমের ডাক দেবেন।’ যদিও বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায়ের দাবি, তৃণমূলের দিবাস্বপ্ন দেখাটা পুরোনো অভ্যাস, এখনও তা যায়নি।