কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
সেই আবর্তেই, অভিষেকের প্রত্যয়ী বার্তা, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলার পরে আমার আর বেশি কিছু বলার নেই। শুধু যাঁরা ভাবছেন, ভাই-ভাইয়ের মধ্যে লড়াই লাগিয়ে সমাজে বিভাজন তৈরি করবেন, তাঁদের উদ্দ্যেশে দু’একটা কথা বলতে চাই।’ এরপর রাহাত ইন্দোরির উর্দু শায়েরির অংশ উদ্ধৃত করে তিনি বলেন, ‘কিরায়াদার হ্যায় সাথি, মাকান থোরি হ্যায়, জো সরকার আপনে চুনী হ্যায় জনতা মালিক হ্যায়, সরকার কিরায়াদার হ্যায়।’ অর্থাৎ, যারা এই (কেন্দ্র) সরকার চালাচ্ছে, তারা ভাড়াটে। আর মালিক আসলে জনগণ। জানবেন, আসন্ন নির্বাচনে জনতাই শেষ কথা বলবে। ভ্রাতৃত্বের বার্তা দিতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘যে চাঁদ দেখে ঈদ হয়, সেই চাঁদ দেখেই করওয়াচৌথও হয়। চাঁদের যেমন কোনও ধর্ম হয় না, একইভাবে যে জল আমরা পান করি, তারও কোনও ধর্ম হয় না। যে হাওয়ায় শ্বাস নিই, তারও কোন ধর্ম নেই।’ তাই মনে রাখতে হবে- ‘সব কা খুন হ্যায় ইস মিট্টি মে সামিল, হিন্দুস্তান কিসি কা বাপকা থোরিই হ্যায়!’ রেড রোডে উপস্থিত সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে অভিষেক বলেন, ‘আপনারা এক মাস ধরে উপবাস করেছেন। আজ ঈদ, শুভেচ্ছা রইল। পরিবার ও সকলের সঙ্গে আনন্দ করুন। আপনারা সবাই এক থাকুন । বাংলার মধ্যে যে ভ্রাতৃত্বের পরিবেশ আছে, তা যেন বজায় থাকে!’