অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
শুধুমাত্র বাংলার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপির শীর্ষ কেন্দ্রীয় নেতারাই নন, ভোটের প্রাক্কালে রাজ্যের দলীয় সংগঠনকে আরও মজবুত করতে পশ্চিমবঙ্গকে মোট পাঁচটি সাংগঠনিক জোনে ভাগ করে তার দায়িত্ব এক একজন করে কেন্দ্রীয় নেতার উপর দিয়েছে গেরুয়া শিবির। এই পাঁচ নেতারাই রাজ্যে গিয়ে লাগাতার বৈঠক করেছেন দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে। একেবারে তৃণমূলস্তরের নেতাদের সঙ্গেও কথা বলেছেন। এবং দিল্লি ফিরে গিয়ে রিপোর্ট দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডাকে। সেই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করেই বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বকে এহেন নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় পার্টি।
দলের অন্দরের আশঙ্কা, যেহেতু ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাবে বিজেপি। তাই ভোটে লড়তে চেয়ে টিকিটের দাবিদারও বাড়বে। এতে দলের অভ্যন্তরীণ গোষ্ঠী কোন্দল তীব্রভাবে মাথাচাড়া দিতে পারে। এই সমস্যা ভোটের মুখে বঙ্গ বিজেপিকে বেকায়দায় ফেলতে পারে বলেই মনে করছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। চলতি মাসেই রাজ্যে যাওয়ার কথা রয়েছে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার। যেতে পারেন অমিত শাহও। সেক্ষেত্রে তাঁদের সঙ্গে সাংগঠনিক বৈঠকে গোটা বিষয়টিকে আরও স্পষ্ট করা হবে।