প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
উত্তর কলকাতার মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র কলেজের এক শিক্ষক বলেন, আমাদের এখানে উত্তর ২৪ পরগনা এবং হাওড়া-হুগলির প্রত্যন্ত এলাকা থেকেও বহু ছাত্রছাত্রী আছে। অনলাইন ক্লাস হচ্ছিল। কিন্তু বুধবার থেকে বহু ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে যোগাযোগই করতে পারছি না। জানিনা ছাত্রছাত্রীরা মানসিকভাবে কেমন আছে। খাস কলকাতাতেও অবস্থা খারাপ। শেঠ আনন্দরাম জয়পুরিয়া কলেজের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, অনলাইন ক্লাস যে বিক্ষিপ্তভাবে হচ্ছিল, তা তো পুরোপুরি বন্ধ হয়েছেই, সরকার বা উচ্চশিক্ষা দপ্তরের সঙ্গে কলেজের সবরকম যোগাযোগও বুধবার থেকে বন্ধ। এই কারণেই শুধুমাত্র অনলাইন ক্লাসের উপর জোর দিয়ে পরীক্ষা নেওয়া বোধহয় ঠিক হবে না। এতে বহু ছাত্রছাত্রী বঞ্চিত হবে। দক্ষিণ কলকাতা, দক্ষিণ শহরতলি এবং বেহালা অঞ্চলের বহু শিক্ষক এবং অধ্যক্ষকেই এদিন ফোনে বা হোয়াটসঅ্যাপে পাওয়া যায়নি। উত্তর ২৪ পরগনার বেশ কিছু কলেজের শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে। এরা প্রথম থেকেই অনলাইন ক্লাস নিয়ে বেশ উদ্যমী ছিলেন। নিয়মিত ক্লাস নিয়েছেন, তাতে উৎসাহও দিয়েছেন। উম-পুন আপাতত তাতে পুরোপুরি জল ঢেলে দিয়েছে। এই কলেজগুলিতে আবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা বেশি। উম-পুনে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে এই জেলার।